বর্ণমেলা নিউজ আন্র্তজাতীক ডেস্ক : প্যারিসে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলার পর এক সপ্তাহের ব্যবধানে লন্ডনে মুসলিম বিদ্বেষ বেড়েছে ৩শ’ শতাংশের বেশি। যুক্তরাজ্য সরকারের মুসলিম বিদ্বেষ প্রতিরোধ বিষয়ক কার্যনির্বাহী গ্রুপের প্রস্তুত করা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ পেয়েছে।
লন্ডনের প্রভাবশালী ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকার পলিটিক্যাল সম্পাদক অলিভার রাইট তার প্রতিবেদনে জানিয়েছেন সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের জন্য তৈরি করা এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১৩ নভেম্বরে প্যারিসে হামলার পর থেকে ব্রিটেনে উদ্বেগ জনকহারে ইসলাম বিদ্বেষী অপরাধ বাড়ছে।
লন্ডনের উলউইচে ২০১৩ সালে এক মুসলিম যুবকের হাতে ব্রিটিশ সৈন্য লী রীগ্বি খুন হওয়ার পর ইসলাম বিদ্বেষ বেড়েছিল ১১৫ শতাংশ এবং প্যারিস হামলার পর তা এ সপ্তাহে বেড়েছে ৩শ’ শতাংশেরও বেশি।
এ ধরনের অপরাধ দমন বিষয়ক হেলপ লাইন সংস্থা ‘টেল মামা’-এর রেকর্ডকৃত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিকটিমদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শারীরিক ও মৌখিক আক্রমণের শিকার হয়েছেন। আর অবমূল্যায়ন বা মানহানির ঘটনা তো আছেই। এমনকি যারা লাঞ্ছিত হয়েছেন তাদের পুলিশ কিংবা কমিউনিটি গ্রুপগুলোর কাছে বলারও কোনো সাহস ছিল না। তারা ছিলেন ভিতসন্ত্রস্ত। এসব ঘটনার অধিকাংশ ঘটেছে পাবলিকপ্লেসসহ বাস, ট্রেন বা মসজিদের আশপাশের স্থান গুলোতে।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, এ ধরনের মুসলিম নির্যাতন ব্রিটেনে খুব সাধারণ বাপ্যারে পরণত হয়েছে।
এই বিদ্বেষে অধিকাংশ ভিকটিম হচ্ছেন ১৪ বছর থেকে ৪৫ বছর বয়সী তরুণী ও নারী যারা ইসলামের ঐতিহ্যবাহী পোশাক হিজাব পরে থাকেন। আর অপরাধীরা হচ্ছেন শেতাঙ্গ ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী তরুণ ও যুবক।
রেকর্ডকৃত ৩৪টি ঘটনার মধ্যে দেখা গেছে ৮ জন ছিলেন হিজাব পরা তরুণী।
ভিকটিমদের অনেকেই বলেছেন, অভিযোগ কেন্দ্র থেকে তাদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে তারা যেন একলা বের না হন। অন্তত অর্ধেক সংখ্যক ভিকটিম বলেছেন, তারা ঘরের বাইরে বের হতে রীতিমত ভয় পাচ্ছেন। আক্রমনকারীদের ভয়ঙ্কর শারীরিক ভঙ্গী, অশ্লিল ভাষায় গালাগালি এমনকি শারীরিক নির্যাতনও করে থাকে।
টিউব ট্রেনের যাত্রি মিস.অ্যাশলে পোইস বলেন, তিনি প্রতিদিনের মত ট্রেনে যাচ্ছিলেন। তার সামনের সিটে বসা শেতাঙ্গ এক যুবক হঠাৎ আক্রমনাত্মক ভঙ্গিতে তার দিকে তেড়ে আসে এবং অশ্লিল শব্দ উচ্চরণে গালি দিতে থাকে। এমনকি ব্রিটেনে বর্ণবাদী শব্দ উচ্চারণ মারাত্মক অপরাধ হলেও তাই সে করতে থাকে। এ সময়ে আক্রমনকারী প্যারিসের ঘটনা উল্লেখ করে বারবার তার ওপর হামলে পড়তে চাচ্ছিল।
এডিনবার্গে এক ভিকটিমের মা জানিয়েছেন তার মেয়ের স্কুল বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন।
মুসলিম কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ বলেছেন, সম্প্রতি যুক্তরাজ্য সরকার পুলিশের জন্য বরাদ্ধকৃত অর্থ কর্তন করায় খরচের অজুহাতে পুলিশ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। অথচ দিনদিন এ অবস্থা মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছে যাচ্ছে।
স্টাফ
রিপোর্টার : আগামী ৩০ ডিসেম্বর দেশের ২৩৪টি পৌরসভায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত
হবে। এই নির্বাচনের প্রচারে মন্ত্রী-সাংসদরা অংশ নিতে পারবেন না। গতকাল
মঙ্গলবার দুপুরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দিন আহমেদ
নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে নির্বাচন কমিশন
কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সিইসি বলেন, ৩ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার
শেষ দিন। ৫ ও ৬ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হবে। আর ১৩ ডিসেম্বর
মনোনয়নপত্র প্রত্যহারের শেষ দিন। এ নির্বাচনে মোট ৩ হাজার ৫৮২টি
ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হবে। এতে পুরুষ ভোটার ৩৫ লাখ ৮৬ হাজার ৩৫৬ এবং
নারী ভোটার ৩৫ লাখ ৭৬ হাজার ৪০জন। তারা মেয়র পদে ২৩৪ জন সংরক্ষিত কাউন্সিলর
পদে ৭৩৮ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৯৫২ জন প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ
পাচ্ছেন। ভোটগ্রহণ করবেন মোট ৬১ হাজার ১৪৩ জন কর্মকর্তা।
সিইসি বলেন, নির্বাচন পরিচালনা বিধি অনুসারে- মেয়র পদে প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম তফসিল ঘোষণার পাঁচ দিনের মধ্যেই নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হবে। পৌরসভায় কোনো দল একাধিক প্রার্থী দিলে সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। স্বতন্ত্র থেকে কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাইলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ১০০ ভোটারের স্বাক্ষরসহ সমর্থনের দলিল দাখিল করতে হবে। এরমধ্যে পাঁচজনের তথ্য সফটওয়্যারের মাধ্যমে দৈবচয়নের ভিত্তিতে যাচাই করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার বা তাদের সমমর্যাদাভোগী ব্যক্তি এবং সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না। নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কেন কথা বলেননি, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আইন যখন হয় আমরা জানতাম না। একবার অধ্যাদেশ জারি করলো। পরে সংসদে নিয়ে বিল পাস করলো। এ নিয়ে আমাদের দু’বার কাজ করতে হয়েছে। সময় কম, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। সেজন্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদাভাবে বসার সুযোগ হয়নি।’ দেশে এই প্রথমবারের মতো পৌরসভায় দলীয়ভাবে মেয়র পদে নির্বাচন হতে যাচ্ছে। তবে সংরক্ষিত কাউন্সিলর ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে আগের মতোই নির্দলীয়ভাবে নির্বাচন হবে। এ বছরের ১২ অক্টোবর দলভিত্তিক পৌরসভা ভোট করতে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৩ নভেম্বর এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশ জারি হয়। দলীয়ভাবে সব পদে পৌর নির্বাচনের অধ্যাদেশ হাতে পেয়ে বিধিমালায় সংশোধন এনে ইসি তা ৫ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠায়। কিন্তু ১৫ নভেম্বর অধ্যাদেশ বাতিল করে নতুন বিল সংসদে উত্থাপন করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। সেখানে পৌরসভায় দলীয়ভাবে শুধু মেয়র পদে নির্বাচনের বিধান রাখা হয়। ১৯ নভেম্বর বিল আকারে আইনটি সংসদে কণ্ঠভোটে পাস হয়। এটি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয় ২১ নভেম্বর।
এর আগে সর্বশেষ ২০১০ সালের ডিসেম্বরে ২৬৯টি পৌরসভার তফসিল ঘোষণা করেছিল কমিশন। ২০১১ সালের জানুয়ারিতে চার ধাপে পৌরসভাগুলোতে ভোট গ্রহণ হয়েছিল। এসব পৌরসভার বর্তমান জনপ্রতিনিধিদের মেয়াদ রয়েছে মার্চ পর্যন্ত। বিধান অনুযায়ী, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হয়। জানুয়ারিতে নতুন ভোটার তালিকা প্রকাশ ও ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি পরীক্ষা বিবেচনায় রেখে ৩০ ডিসেম্বরে পৌরসভা নির্বাচনের সময়সূচি নির্ধারণ করেছে ইসি।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আবু হাফিজ, মো. শাহ নেওয়াজ, ইসি সচিব সিরাজুল ইসলাম, জনসংযোগ পরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান।
- See more at: http://bhorer-dak.com/2015/11/25/31754.php#sthash.1wPYfei0.dpuf
সিইসি বলেন, নির্বাচন পরিচালনা বিধি অনুসারে- মেয়র পদে প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম তফসিল ঘোষণার পাঁচ দিনের মধ্যেই নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হবে। পৌরসভায় কোনো দল একাধিক প্রার্থী দিলে সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। স্বতন্ত্র থেকে কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাইলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ১০০ ভোটারের স্বাক্ষরসহ সমর্থনের দলিল দাখিল করতে হবে। এরমধ্যে পাঁচজনের তথ্য সফটওয়্যারের মাধ্যমে দৈবচয়নের ভিত্তিতে যাচাই করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার বা তাদের সমমর্যাদাভোগী ব্যক্তি এবং সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না। নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কেন কথা বলেননি, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আইন যখন হয় আমরা জানতাম না। একবার অধ্যাদেশ জারি করলো। পরে সংসদে নিয়ে বিল পাস করলো। এ নিয়ে আমাদের দু’বার কাজ করতে হয়েছে। সময় কম, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। সেজন্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদাভাবে বসার সুযোগ হয়নি।’ দেশে এই প্রথমবারের মতো পৌরসভায় দলীয়ভাবে মেয়র পদে নির্বাচন হতে যাচ্ছে। তবে সংরক্ষিত কাউন্সিলর ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে আগের মতোই নির্দলীয়ভাবে নির্বাচন হবে। এ বছরের ১২ অক্টোবর দলভিত্তিক পৌরসভা ভোট করতে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৩ নভেম্বর এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশ জারি হয়। দলীয়ভাবে সব পদে পৌর নির্বাচনের অধ্যাদেশ হাতে পেয়ে বিধিমালায় সংশোধন এনে ইসি তা ৫ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠায়। কিন্তু ১৫ নভেম্বর অধ্যাদেশ বাতিল করে নতুন বিল সংসদে উত্থাপন করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। সেখানে পৌরসভায় দলীয়ভাবে শুধু মেয়র পদে নির্বাচনের বিধান রাখা হয়। ১৯ নভেম্বর বিল আকারে আইনটি সংসদে কণ্ঠভোটে পাস হয়। এটি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয় ২১ নভেম্বর।
এর আগে সর্বশেষ ২০১০ সালের ডিসেম্বরে ২৬৯টি পৌরসভার তফসিল ঘোষণা করেছিল কমিশন। ২০১১ সালের জানুয়ারিতে চার ধাপে পৌরসভাগুলোতে ভোট গ্রহণ হয়েছিল। এসব পৌরসভার বর্তমান জনপ্রতিনিধিদের মেয়াদ রয়েছে মার্চ পর্যন্ত। বিধান অনুযায়ী, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হয়। জানুয়ারিতে নতুন ভোটার তালিকা প্রকাশ ও ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি পরীক্ষা বিবেচনায় রেখে ৩০ ডিসেম্বরে পৌরসভা নির্বাচনের সময়সূচি নির্ধারণ করেছে ইসি।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আবু হাফিজ, মো. শাহ নেওয়াজ, ইসি সচিব সিরাজুল ইসলাম, জনসংযোগ পরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান।
- See more at: http://bhorer-dak.com/2015/11/25/31754.php#sthash.1wPYfei0.dpuf
স্টাফ
রিপোর্টার : আগামী ৩০ ডিসেম্বর দেশের ২৩৪টি পৌরসভায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত
হবে। এই নির্বাচনের প্রচারে মন্ত্রী-সাংসদরা অংশ নিতে পারবেন না। গতকাল
মঙ্গলবার দুপুরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দিন আহমেদ
নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে নির্বাচন কমিশন
কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সিইসি বলেন, ৩ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার
শেষ দিন। ৫ ও ৬ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হবে। আর ১৩ ডিসেম্বর
মনোনয়নপত্র প্রত্যহারের শেষ দিন। এ নির্বাচনে মোট ৩ হাজার ৫৮২টি
ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হবে। এতে পুরুষ ভোটার ৩৫ লাখ ৮৬ হাজার ৩৫৬ এবং
নারী ভোটার ৩৫ লাখ ৭৬ হাজার ৪০জন। তারা মেয়র পদে ২৩৪ জন সংরক্ষিত কাউন্সিলর
পদে ৭৩৮ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৯৫২ জন প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ
পাচ্ছেন। ভোটগ্রহণ করবেন মোট ৬১ হাজার ১৪৩ জন কর্মকর্তা।
সিইসি বলেন, নির্বাচন পরিচালনা বিধি অনুসারে- মেয়র পদে প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম তফসিল ঘোষণার পাঁচ দিনের মধ্যেই নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হবে। পৌরসভায় কোনো দল একাধিক প্রার্থী দিলে সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। স্বতন্ত্র থেকে কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাইলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ১০০ ভোটারের স্বাক্ষরসহ সমর্থনের দলিল দাখিল করতে হবে। এরমধ্যে পাঁচজনের তথ্য সফটওয়্যারের মাধ্যমে দৈবচয়নের ভিত্তিতে যাচাই করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার বা তাদের সমমর্যাদাভোগী ব্যক্তি এবং সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না। নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কেন কথা বলেননি, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আইন যখন হয় আমরা জানতাম না। একবার অধ্যাদেশ জারি করলো। পরে সংসদে নিয়ে বিল পাস করলো। এ নিয়ে আমাদের দু’বার কাজ করতে হয়েছে। সময় কম, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। সেজন্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদাভাবে বসার সুযোগ হয়নি।’ দেশে এই প্রথমবারের মতো পৌরসভায় দলীয়ভাবে মেয়র পদে নির্বাচন হতে যাচ্ছে। তবে সংরক্ষিত কাউন্সিলর ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে আগের মতোই নির্দলীয়ভাবে নির্বাচন হবে। এ বছরের ১২ অক্টোবর দলভিত্তিক পৌরসভা ভোট করতে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৩ নভেম্বর এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশ জারি হয়। দলীয়ভাবে সব পদে পৌর নির্বাচনের অধ্যাদেশ হাতে পেয়ে বিধিমালায় সংশোধন এনে ইসি তা ৫ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠায়। কিন্তু ১৫ নভেম্বর অধ্যাদেশ বাতিল করে নতুন বিল সংসদে উত্থাপন করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। সেখানে পৌরসভায় দলীয়ভাবে শুধু মেয়র পদে নির্বাচনের বিধান রাখা হয়। ১৯ নভেম্বর বিল আকারে আইনটি সংসদে কণ্ঠভোটে পাস হয়। এটি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয় ২১ নভেম্বর।
এর আগে সর্বশেষ ২০১০ সালের ডিসেম্বরে ২৬৯টি পৌরসভার তফসিল ঘোষণা করেছিল কমিশন। ২০১১ সালের জানুয়ারিতে চার ধাপে পৌরসভাগুলোতে ভোট গ্রহণ হয়েছিল। এসব পৌরসভার বর্তমান জনপ্রতিনিধিদের মেয়াদ রয়েছে মার্চ পর্যন্ত। বিধান অনুযায়ী, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হয়। জানুয়ারিতে নতুন ভোটার তালিকা প্রকাশ ও ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি পরীক্ষা বিবেচনায় রেখে ৩০ ডিসেম্বরে পৌরসভা নির্বাচনের সময়সূচি নির্ধারণ করেছে ইসি।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আবু হাফিজ, মো. শাহ নেওয়াজ, ইসি সচিব সিরাজুল ইসলাম, জনসংযোগ পরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান।
- See more at: http://bhorer-dak.com/2015/11/25/31754.php#sthash.1wPYfei0.dpuf
সিইসি বলেন, নির্বাচন পরিচালনা বিধি অনুসারে- মেয়র পদে প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম তফসিল ঘোষণার পাঁচ দিনের মধ্যেই নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হবে। পৌরসভায় কোনো দল একাধিক প্রার্থী দিলে সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। স্বতন্ত্র থেকে কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাইলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ১০০ ভোটারের স্বাক্ষরসহ সমর্থনের দলিল দাখিল করতে হবে। এরমধ্যে পাঁচজনের তথ্য সফটওয়্যারের মাধ্যমে দৈবচয়নের ভিত্তিতে যাচাই করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার বা তাদের সমমর্যাদাভোগী ব্যক্তি এবং সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না। নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কেন কথা বলেননি, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আইন যখন হয় আমরা জানতাম না। একবার অধ্যাদেশ জারি করলো। পরে সংসদে নিয়ে বিল পাস করলো। এ নিয়ে আমাদের দু’বার কাজ করতে হয়েছে। সময় কম, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। সেজন্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদাভাবে বসার সুযোগ হয়নি।’ দেশে এই প্রথমবারের মতো পৌরসভায় দলীয়ভাবে মেয়র পদে নির্বাচন হতে যাচ্ছে। তবে সংরক্ষিত কাউন্সিলর ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে আগের মতোই নির্দলীয়ভাবে নির্বাচন হবে। এ বছরের ১২ অক্টোবর দলভিত্তিক পৌরসভা ভোট করতে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৩ নভেম্বর এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশ জারি হয়। দলীয়ভাবে সব পদে পৌর নির্বাচনের অধ্যাদেশ হাতে পেয়ে বিধিমালায় সংশোধন এনে ইসি তা ৫ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠায়। কিন্তু ১৫ নভেম্বর অধ্যাদেশ বাতিল করে নতুন বিল সংসদে উত্থাপন করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। সেখানে পৌরসভায় দলীয়ভাবে শুধু মেয়র পদে নির্বাচনের বিধান রাখা হয়। ১৯ নভেম্বর বিল আকারে আইনটি সংসদে কণ্ঠভোটে পাস হয়। এটি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয় ২১ নভেম্বর।
এর আগে সর্বশেষ ২০১০ সালের ডিসেম্বরে ২৬৯টি পৌরসভার তফসিল ঘোষণা করেছিল কমিশন। ২০১১ সালের জানুয়ারিতে চার ধাপে পৌরসভাগুলোতে ভোট গ্রহণ হয়েছিল। এসব পৌরসভার বর্তমান জনপ্রতিনিধিদের মেয়াদ রয়েছে মার্চ পর্যন্ত। বিধান অনুযায়ী, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হয়। জানুয়ারিতে নতুন ভোটার তালিকা প্রকাশ ও ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি পরীক্ষা বিবেচনায় রেখে ৩০ ডিসেম্বরে পৌরসভা নির্বাচনের সময়সূচি নির্ধারণ করেছে ইসি।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আবু হাফিজ, মো. শাহ নেওয়াজ, ইসি সচিব সিরাজুল ইসলাম, জনসংযোগ পরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান।
- See more at: http://bhorer-dak.com/2015/11/25/31754.php#sthash.1wPYfei0.dpuf
স্টাফ
রিপোর্টার : আগামী ৩০ ডিসেম্বর দেশের ২৩৪টি পৌরসভায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত
হবে। এই নির্বাচনের প্রচারে মন্ত্রী-সাংসদরা অংশ নিতে পারবেন না। গতকাল
মঙ্গলবার দুপুরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দিন আহমেদ
নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে নির্বাচন কমিশন
কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সিইসি বলেন, ৩ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার
শেষ দিন। ৫ ও ৬ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হবে। আর ১৩ ডিসেম্বর
মনোনয়নপত্র প্রত্যহারের শেষ দিন। এ নির্বাচনে মোট ৩ হাজার ৫৮২টি
ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হবে। এতে পুরুষ ভোটার ৩৫ লাখ ৮৬ হাজার ৩৫৬ এবং
নারী ভোটার ৩৫ লাখ ৭৬ হাজার ৪০জন। তারা মেয়র পদে ২৩৪ জন সংরক্ষিত কাউন্সিলর
পদে ৭৩৮ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৯৫২ জন প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ
পাচ্ছেন। ভোটগ্রহণ করবেন মোট ৬১ হাজার ১৪৩ জন কর্মকর্তা।
সিইসি বলেন, নির্বাচন পরিচালনা বিধি অনুসারে- মেয়র পদে প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম তফসিল ঘোষণার পাঁচ দিনের মধ্যেই নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হবে। পৌরসভায় কোনো দল একাধিক প্রার্থী দিলে সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। স্বতন্ত্র থেকে কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাইলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ১০০ ভোটারের স্বাক্ষরসহ সমর্থনের দলিল দাখিল করতে হবে। এরমধ্যে পাঁচজনের তথ্য সফটওয়্যারের মাধ্যমে দৈবচয়নের ভিত্তিতে যাচাই করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার বা তাদের সমমর্যাদাভোগী ব্যক্তি এবং সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না। নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কেন কথা বলেননি, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আইন যখন হয় আমরা জানতাম না। একবার অধ্যাদেশ জারি করলো। পরে সংসদে নিয়ে বিল পাস করলো। এ নিয়ে আমাদের দু’বার কাজ করতে হয়েছে। সময় কম, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। সেজন্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদাভাবে বসার সুযোগ হয়নি।’ দেশে এই প্রথমবারের মতো পৌরসভায় দলীয়ভাবে মেয়র পদে নির্বাচন হতে যাচ্ছে। তবে সংরক্ষিত কাউন্সিলর ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে আগের মতোই নির্দলীয়ভাবে নির্বাচন হবে। এ বছরের ১২ অক্টোবর দলভিত্তিক পৌরসভা ভোট করতে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৩ নভেম্বর এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশ জারি হয়। দলীয়ভাবে সব পদে পৌর নির্বাচনের অধ্যাদেশ হাতে পেয়ে বিধিমালায় সংশোধন এনে ইসি তা ৫ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠায়। কিন্তু ১৫ নভেম্বর অধ্যাদেশ বাতিল করে নতুন বিল সংসদে উত্থাপন করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। সেখানে পৌরসভায় দলীয়ভাবে শুধু মেয়র পদে নির্বাচনের বিধান রাখা হয়। ১৯ নভেম্বর বিল আকারে আইনটি সংসদে কণ্ঠভোটে পাস হয়। এটি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয় ২১ নভেম্বর।
এর আগে সর্বশেষ ২০১০ সালের ডিসেম্বরে ২৬৯টি পৌরসভার তফসিল ঘোষণা করেছিল কমিশন। ২০১১ সালের জানুয়ারিতে চার ধাপে পৌরসভাগুলোতে ভোট গ্রহণ হয়েছিল। এসব পৌরসভার বর্তমান জনপ্রতিনিধিদের মেয়াদ রয়েছে মার্চ পর্যন্ত। বিধান অনুযায়ী, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হয়। জানুয়ারিতে নতুন ভোটার তালিকা প্রকাশ ও ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি পরীক্ষা বিবেচনায় রেখে ৩০ ডিসেম্বরে পৌরসভা নির্বাচনের সময়সূচি নির্ধারণ করেছে ইসি।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আবু হাফিজ, মো. শাহ নেওয়াজ, ইসি সচিব সিরাজুল ইসলাম, জনসংযোগ পরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান।
- See more at: http://bhorer-dak.com/2015/11/25/31754.php#sthash.1wPYfei0.dpuf
সিইসি বলেন, নির্বাচন পরিচালনা বিধি অনুসারে- মেয়র পদে প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম তফসিল ঘোষণার পাঁচ দিনের মধ্যেই নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হবে। পৌরসভায় কোনো দল একাধিক প্রার্থী দিলে সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। স্বতন্ত্র থেকে কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাইলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ১০০ ভোটারের স্বাক্ষরসহ সমর্থনের দলিল দাখিল করতে হবে। এরমধ্যে পাঁচজনের তথ্য সফটওয়্যারের মাধ্যমে দৈবচয়নের ভিত্তিতে যাচাই করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার বা তাদের সমমর্যাদাভোগী ব্যক্তি এবং সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না। নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কেন কথা বলেননি, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আইন যখন হয় আমরা জানতাম না। একবার অধ্যাদেশ জারি করলো। পরে সংসদে নিয়ে বিল পাস করলো। এ নিয়ে আমাদের দু’বার কাজ করতে হয়েছে। সময় কম, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। সেজন্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদাভাবে বসার সুযোগ হয়নি।’ দেশে এই প্রথমবারের মতো পৌরসভায় দলীয়ভাবে মেয়র পদে নির্বাচন হতে যাচ্ছে। তবে সংরক্ষিত কাউন্সিলর ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে আগের মতোই নির্দলীয়ভাবে নির্বাচন হবে। এ বছরের ১২ অক্টোবর দলভিত্তিক পৌরসভা ভোট করতে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ৩ নভেম্বর এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশ জারি হয়। দলীয়ভাবে সব পদে পৌর নির্বাচনের অধ্যাদেশ হাতে পেয়ে বিধিমালায় সংশোধন এনে ইসি তা ৫ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠায়। কিন্তু ১৫ নভেম্বর অধ্যাদেশ বাতিল করে নতুন বিল সংসদে উত্থাপন করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। সেখানে পৌরসভায় দলীয়ভাবে শুধু মেয়র পদে নির্বাচনের বিধান রাখা হয়। ১৯ নভেম্বর বিল আকারে আইনটি সংসদে কণ্ঠভোটে পাস হয়। এটি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয় ২১ নভেম্বর।
এর আগে সর্বশেষ ২০১০ সালের ডিসেম্বরে ২৬৯টি পৌরসভার তফসিল ঘোষণা করেছিল কমিশন। ২০১১ সালের জানুয়ারিতে চার ধাপে পৌরসভাগুলোতে ভোট গ্রহণ হয়েছিল। এসব পৌরসভার বর্তমান জনপ্রতিনিধিদের মেয়াদ রয়েছে মার্চ পর্যন্ত। বিধান অনুযায়ী, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হয়। জানুয়ারিতে নতুন ভোটার তালিকা প্রকাশ ও ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি পরীক্ষা বিবেচনায় রেখে ৩০ ডিসেম্বরে পৌরসভা নির্বাচনের সময়সূচি নির্ধারণ করেছে ইসি।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আবু হাফিজ, মো. শাহ নেওয়াজ, ইসি সচিব সিরাজুল ইসলাম, জনসংযোগ পরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান।
- See more at: http://bhorer-dak.com/2015/11/25/31754.php#sthash.1wPYfei0.dpuf
মন্তব্যসমূহ