স্টাফ রিপোর্টার |
১০ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ মুক্ত দিবস, ১৯৭১
সালের এই দিনে ময়মনসিংহ জেলা পাক-হানাদার মুক্ত হয়। ভারতীয় মিত্র বাহিনীর
ব্রিগেডিয়ার সান সিং বাবাজী ও তৎকালীন মুক্তিযোদ্ধা যুব শিবিরের প্রধান
ধর্মমন্ত্রী আলহাজ্ব অধ্যক্ষ মতিউর রহমানের নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধারা
ময়মনসিংহ শহরে প্রবেশ করে সাকির্ট হাউজ মাঠে বাংলাদেশের লাল সবুজ জাতীয়
পতাকা প্রথম উত্তোলন করে। এর পর মুক্তিকামী জনতাকে সাথে নিয়ে শহরে বিজয়
মিছিল করেন।
দিবসটি উপলক্ষ্যে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উদ্যোগে শহরের ছোট বাজার মুক্ত মঞ্চে সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠান মালার আয়োজন করেছে। ৪৪ বছর পূর্বের বিজয়ের উল্লাস আজো মুক্তিযোদ্ধারা ভুলতে পারেনি, মুক্তিযোদ্ধা ও গবেষক বিমল পাল বলেন মুক্তি যোদ্ধারা চলে যাওয়ার পর (মরে গেলে) তা আর কেউ জানবে না । নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ইতিহাস ও মূল্যবোধ লালনে উৎসাহিত করতে অঞ্চল ভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস স্কুল কলেজের পাঠ্য পুস্তকে অন্তর ভুক্ত করলে তারা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে গবেষনা এবং জানার ইচ্ছা ও আগ্রহ জাতির কাছে (মানুষের কাছে) ফুটিয়ে তুলতে পারবে।
জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার এম.এ.রব ও মুক্তিযোদ্ধা মীর এমদাদুল হক বুলবুল বলেন বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবের ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলার দামাল ছেলেরা জীবন বাজি রেখে দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করে মিত্র বাহিনীর সহযোগিতায় দেশ স্বাধীন করি স্বাধীন সার্বভৌমত্ব বাংলাদেশ বিশ্বের মানচিত্রে স্থান করে নিয়েছি,আজকে দেশ উন্নত রাষ্ট্রে পরিনত হতে যাচ্ছে,বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত হলেই আমারা মনে করি (মুক্তিযুদ্ধ) স্বাধীনতা স্বার্থক হয়েছি। মুক্তিযোদ্ধার মরে গিয়ে কমে যাওয়ার ফলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আজ হারিয়ে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের উদ্দেশ্য এবং ইতিহাস জানতে ও বুঝতে অঞ্চল ভেদের যুদ্ধ গুলি স্কুল কলেজের পাঠ্য পুস্তকে অন্তরভুক্ত করার জন্য মুক্তিযোদ্ধারা সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধকালীন ভারতের যুব শিবিরের প্রধান ধর্ম মন্ত্রী আলহাজ্ব অধ্যক্ষ মতিউর রহমান বলেন জাতির জনকের কন্যা জননেত্রী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, অঞ্চল ভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার মুক্তিযোদ্ধাদের স্কুল কলেজের পাঠ্য পুস্তকে অন্তরভুক্ত করার দাবি অচিরেই বিষয়টি মন্ত্রীসভার বৈঠকে উত্তাপন করা হবে।
একাত্তরের রনাঙ্গরে সেই দিনগুলি সর্ম্পকে জানতে নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ইতিহাস ও মূল্যবোধ লালনে উৎসাহিত করতে সরকার স্কুল কলেজের পাঠ্য পুস্তকে সরকার অন্তরভুক্ত করবে এবারের ময়মনসিংহ মুক্ত ও বিজয় দিবসের হোক অঙ্গীকার।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধে দেশের দামাল ছেলেরা ঝাপিয়ে পড়ে, ভারত থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে দেশে প্রবেশ করে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সীমান্তের তেলিখালি পৌছে যুদ্ধ করে তেশরা ডিসেম্বর বাংলাদেশের প্রথম শুক্রমুক্ত হয়। পরে হানাদার বাহিনীর সাথে টানা সাতদিন পথে পথে যুদ্ধ করে হালুয়াঘাট, ফুলপুর, তারাকান্দা ও শম্ভুগঞ্জ পাক-হানাদার বাহিনীর দখল মুক্ত করে যৌথ বাহিনী যখন পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে পৌছলে মুক্তিবাহিনীর প্রতিরোধের মুখে দাঁড়াতে না পেরে হানাদার বাহিনীরা তল্পিতল্পাসহ ময়মনসিংহ থেকে রাজধানী ঢাকার দিকে পালিয়ে যায় ।
মুক্তি বাহিনী আনন্দ আর উল্লাস করে ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর ব্রহ্মপুত্র নদ পাড় হয়ে ভারতীয় মিত্র বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার সান সিং বাবাজী ও তৎকালীন মুক্তিযোদ্ধা যুব শিবিরের প্রধান ধর্ম মন্ত্রী আলহাজ্ব অধ্যক্ষ মতিউর রহমানের নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধারা সাকির্ট হাউজ মাঠে বাংলাদেশের লাল সবুজ জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন করে। পরে শহরে সর্ব স্তরের মানুষ রাস্তায় নেমে এসে আনন্দ উল্লাস ও মিছিল করে ।
এই দিন ১০ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ মুক্ত হয় । নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ইতিহাস ও মূল্যবোধ লালনে উৎসাহিত করতে অঞ্চল ভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস স্কুল কলেজের পাঠ্য পুস্তকে অন্তরভুক্ত করার জন্য রনাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধারা সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন। ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান বলেন অচিরেই বিষয়টি মন্ত্রীসভার বৈঠকে উত্তাপন করা হবে।
দিবসটি উপলক্ষ্যে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উদ্যোগে শহরের ছোট বাজার মুক্ত মঞ্চে সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠান মালার আয়োজন করেছে। ৪৪ বছর পূর্বের বিজয়ের উল্লাস আজো মুক্তিযোদ্ধারা ভুলতে পারেনি, মুক্তিযোদ্ধা ও গবেষক বিমল পাল বলেন মুক্তি যোদ্ধারা চলে যাওয়ার পর (মরে গেলে) তা আর কেউ জানবে না । নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ইতিহাস ও মূল্যবোধ লালনে উৎসাহিত করতে অঞ্চল ভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস স্কুল কলেজের পাঠ্য পুস্তকে অন্তর ভুক্ত করলে তারা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে গবেষনা এবং জানার ইচ্ছা ও আগ্রহ জাতির কাছে (মানুষের কাছে) ফুটিয়ে তুলতে পারবে।
জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার এম.এ.রব ও মুক্তিযোদ্ধা মীর এমদাদুল হক বুলবুল বলেন বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবের ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলার দামাল ছেলেরা জীবন বাজি রেখে দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করে মিত্র বাহিনীর সহযোগিতায় দেশ স্বাধীন করি স্বাধীন সার্বভৌমত্ব বাংলাদেশ বিশ্বের মানচিত্রে স্থান করে নিয়েছি,আজকে দেশ উন্নত রাষ্ট্রে পরিনত হতে যাচ্ছে,বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত হলেই আমারা মনে করি (মুক্তিযুদ্ধ) স্বাধীনতা স্বার্থক হয়েছি। মুক্তিযোদ্ধার মরে গিয়ে কমে যাওয়ার ফলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আজ হারিয়ে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের উদ্দেশ্য এবং ইতিহাস জানতে ও বুঝতে অঞ্চল ভেদের যুদ্ধ গুলি স্কুল কলেজের পাঠ্য পুস্তকে অন্তরভুক্ত করার জন্য মুক্তিযোদ্ধারা সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধকালীন ভারতের যুব শিবিরের প্রধান ধর্ম মন্ত্রী আলহাজ্ব অধ্যক্ষ মতিউর রহমান বলেন জাতির জনকের কন্যা জননেত্রী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, অঞ্চল ভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার মুক্তিযোদ্ধাদের স্কুল কলেজের পাঠ্য পুস্তকে অন্তরভুক্ত করার দাবি অচিরেই বিষয়টি মন্ত্রীসভার বৈঠকে উত্তাপন করা হবে।
একাত্তরের রনাঙ্গরে সেই দিনগুলি সর্ম্পকে জানতে নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ইতিহাস ও মূল্যবোধ লালনে উৎসাহিত করতে সরকার স্কুল কলেজের পাঠ্য পুস্তকে সরকার অন্তরভুক্ত করবে এবারের ময়মনসিংহ মুক্ত ও বিজয় দিবসের হোক অঙ্গীকার।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধে দেশের দামাল ছেলেরা ঝাপিয়ে পড়ে, ভারত থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে দেশে প্রবেশ করে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সীমান্তের তেলিখালি পৌছে যুদ্ধ করে তেশরা ডিসেম্বর বাংলাদেশের প্রথম শুক্রমুক্ত হয়। পরে হানাদার বাহিনীর সাথে টানা সাতদিন পথে পথে যুদ্ধ করে হালুয়াঘাট, ফুলপুর, তারাকান্দা ও শম্ভুগঞ্জ পাক-হানাদার বাহিনীর দখল মুক্ত করে যৌথ বাহিনী যখন পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে পৌছলে মুক্তিবাহিনীর প্রতিরোধের মুখে দাঁড়াতে না পেরে হানাদার বাহিনীরা তল্পিতল্পাসহ ময়মনসিংহ থেকে রাজধানী ঢাকার দিকে পালিয়ে যায় ।
মুক্তি বাহিনী আনন্দ আর উল্লাস করে ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর ব্রহ্মপুত্র নদ পাড় হয়ে ভারতীয় মিত্র বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার সান সিং বাবাজী ও তৎকালীন মুক্তিযোদ্ধা যুব শিবিরের প্রধান ধর্ম মন্ত্রী আলহাজ্ব অধ্যক্ষ মতিউর রহমানের নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধারা সাকির্ট হাউজ মাঠে বাংলাদেশের লাল সবুজ জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন করে। পরে শহরে সর্ব স্তরের মানুষ রাস্তায় নেমে এসে আনন্দ উল্লাস ও মিছিল করে ।
এই দিন ১০ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ মুক্ত হয় । নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ইতিহাস ও মূল্যবোধ লালনে উৎসাহিত করতে অঞ্চল ভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস স্কুল কলেজের পাঠ্য পুস্তকে অন্তরভুক্ত করার জন্য রনাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধারা সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন। ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান বলেন অচিরেই বিষয়টি মন্ত্রীসভার বৈঠকে উত্তাপন করা হবে।
মন্তব্যসমূহ