ঢাকা: সাধ আছে সাধ্য নেই। কথাটা এশিয়ার ফুটবলের দিকে তাকালে সহজেই অনুমান করা যায়। হাতে গুনা কয়েকটি দেশ ছাড়া অধিকাংশ দেশই বিশ্বকাপের মতো আসরে জায়গা করে নিতে পারে না। অথচ বিশ্বকাপ ফুটবল চলাকালে আমাদের দেশের প্রতিটি আনাচে-কানাচে চোখে পড়ে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার অগণিত পতাকা। আর তাই সাফ গেমস দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর কাছে বিশ্বকাপের মতোই। আর এই সাফ গেমসের ১১তম আসরের নিজেদের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৪-০ গোলে হেরেছে লাল-সবুজের বাংলাদেশ।
বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় ত্রিভানদ্রাম ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে শুরু হয় ম্যাচটি।
এদিন আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাছের শুরু থেকেই ৪-৩-৩ ফরমেশনে দলকে খেলান বাংলাদেশ দলের কোচ মারুফুল। প্রথমার্ধের প্রথম ৩০ মিনিট অনেকটা ডিফেন্সিভ খেলে মামুনুলরা। এই ৩০ মিনিটে বেশ কিছু পাল্টাপাল্টি আক্রমণ হলেও ম্যাচের ৩০ মিনিটে আফগানিস্তানের মাইশ শাইগানি প্রথম বাংলাদেশ শিবিরে আঘাত হানেন। ফলে ১-০ তে লিড পায় আফগানরা। এই গোল খাওয়ার টাল সামাল দেয়ার আগেই ম্যাচের ৩২ মিনিটে ফয়সাল সায়েস্থের গলে দ্বিতীয়বারের মত লিড পায় আফগানিস্তান।
পরপর গোল খেয়ে বসায় অনেকটা ব্যাকফুটে চলে যায় বাংলাদেশ দল। গোলের জন্য ধুকতে থাকা বাংলাদেশ দলকে আরও একবার পেছনে ফেলতে হুমড়ি খেয়ে বসে আফগানিস্তান দল। ম্যাচের ৪০ মিনিটে জুবায়ের আমিরির গোলে লিড তিন গুন করে আফগানিস্তান। প্রথমার্ধে আর কোনো গোল না হলে ৩-০ তে এগিয়ে বিরতিতে যায় আফগানরা।
বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে আফগানিস্তান। ম্যাচের ৬৯ মিনিটে খাইবার আমানির গোলে লিড চারগুণ করে আফগানিস্তান। ম্যাচে ফেরার স্বপ্ন অনেকটাই ভেস্থে যায় মামুনুলদের। ম্যাচের শেষ পর্যন্ত গোলের আশায় ধুকতে থাকে বাংলাদেশ। ম্যাচের নির্ধারিত ৯০ মিনিট শেষে রেফারির শেষ বাশি বাজানোর আগ মুহূর্তে আর কোনো গোল না হলে ৪-০ গোলের লজ্জাজনক হার পেতে হয় লাল-সবুজের বাংলাদেশের। এই ম্যাচ জয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেলো আফগানিস্তান।
প্রসঙ্গত, গতবছর কাঠমাণ্ডু সাফের আগে লম্বা প্রস্তুতিতে ফুটবলারদের নাজেহাল করে ফেলেছিলেন তৎকালীন কোচ লোডভিক ডি ক্রুইফ। যার ফল, ইনজুরি আক্রান্ত দল নিয়ে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায়। তবে এবারের চিত্র পুরোপুরি আলাদা। স্বদেশি কোচ মারুফুল হকের অধীনে অন্য এক বাংলাদেশই যেন খেলতে এসেছে চলতি আসরে। কিন্তু প্রথম ম্যাচের এই হার অনেকটাই ব্যাকফুটে চলে গিয়েছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের চূড়ান্ত একাদশ:
গোলরক্ষক: শহীদুল আলম সোহেল
ডিফেন্ডার: ইয়ামিন মুন্না, নাসিরউদ্দিন চৌধুরী, ইয়াসিন খান, নাসিরুল ইসলাম
মিডফিল্ডার: মোনায়েম খান রাজু, মামুনুল ইসলাম, সোহেল রানা, জাহিদ হোসেন, হেমন্ত ভিনসেন্ট বিশ্বাস।
স্ট্রাইকার: সাখাওয়াৎ হোসেন রনি
বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় ত্রিভানদ্রাম ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে শুরু হয় ম্যাচটি।
এদিন আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাছের শুরু থেকেই ৪-৩-৩ ফরমেশনে দলকে খেলান বাংলাদেশ দলের কোচ মারুফুল। প্রথমার্ধের প্রথম ৩০ মিনিট অনেকটা ডিফেন্সিভ খেলে মামুনুলরা। এই ৩০ মিনিটে বেশ কিছু পাল্টাপাল্টি আক্রমণ হলেও ম্যাচের ৩০ মিনিটে আফগানিস্তানের মাইশ শাইগানি প্রথম বাংলাদেশ শিবিরে আঘাত হানেন। ফলে ১-০ তে লিড পায় আফগানরা। এই গোল খাওয়ার টাল সামাল দেয়ার আগেই ম্যাচের ৩২ মিনিটে ফয়সাল সায়েস্থের গলে দ্বিতীয়বারের মত লিড পায় আফগানিস্তান।
পরপর গোল খেয়ে বসায় অনেকটা ব্যাকফুটে চলে যায় বাংলাদেশ দল। গোলের জন্য ধুকতে থাকা বাংলাদেশ দলকে আরও একবার পেছনে ফেলতে হুমড়ি খেয়ে বসে আফগানিস্তান দল। ম্যাচের ৪০ মিনিটে জুবায়ের আমিরির গোলে লিড তিন গুন করে আফগানিস্তান। প্রথমার্ধে আর কোনো গোল না হলে ৩-০ তে এগিয়ে বিরতিতে যায় আফগানরা।
বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে আফগানিস্তান। ম্যাচের ৬৯ মিনিটে খাইবার আমানির গোলে লিড চারগুণ করে আফগানিস্তান। ম্যাচে ফেরার স্বপ্ন অনেকটাই ভেস্থে যায় মামুনুলদের। ম্যাচের শেষ পর্যন্ত গোলের আশায় ধুকতে থাকে বাংলাদেশ। ম্যাচের নির্ধারিত ৯০ মিনিট শেষে রেফারির শেষ বাশি বাজানোর আগ মুহূর্তে আর কোনো গোল না হলে ৪-০ গোলের লজ্জাজনক হার পেতে হয় লাল-সবুজের বাংলাদেশের। এই ম্যাচ জয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেলো আফগানিস্তান।
প্রসঙ্গত, গতবছর কাঠমাণ্ডু সাফের আগে লম্বা প্রস্তুতিতে ফুটবলারদের নাজেহাল করে ফেলেছিলেন তৎকালীন কোচ লোডভিক ডি ক্রুইফ। যার ফল, ইনজুরি আক্রান্ত দল নিয়ে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায়। তবে এবারের চিত্র পুরোপুরি আলাদা। স্বদেশি কোচ মারুফুল হকের অধীনে অন্য এক বাংলাদেশই যেন খেলতে এসেছে চলতি আসরে। কিন্তু প্রথম ম্যাচের এই হার অনেকটাই ব্যাকফুটে চলে গিয়েছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের চূড়ান্ত একাদশ:
গোলরক্ষক: শহীদুল আলম সোহেল
ডিফেন্ডার: ইয়ামিন মুন্না, নাসিরউদ্দিন চৌধুরী, ইয়াসিন খান, নাসিরুল ইসলাম
মিডফিল্ডার: মোনায়েম খান রাজু, মামুনুল ইসলাম, সোহেল রানা, জাহিদ হোসেন, হেমন্ত ভিনসেন্ট বিশ্বাস।
স্ট্রাইকার: সাখাওয়াৎ হোসেন রনি
মন্তব্যসমূহ