ঢাকা: শুরু হচ্ছে অনূর্ধ্ব ১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ। এদিকে দরজায় কড়া নাড়ছে ক্রিকেটের শর্ট ফরম্যাটের এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ টি-টোয়েন্টি আসর। সব মিলিয়ে আসন্ন বছরে খুবই ব্যস্ত সূচি বাংলাদেশের ক্রিকেটের। দেখে নিন আসন্ন বছরে টাইগারদেরে ব্যস্ত সূচির একাংশ।
এদিকে শর্ট ফরম্যাটের ২টি বড় আসর আসন্ন হওয়ায় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের উপর বেশি গুরুত্ব আরোপ করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আর তাই বড় ২টি আসরের আগে আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে অন্তত ৩টি টি-টোয়েন্টি খেলবে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টির খেলার কথা থাকলেও, টেস্ট ক্রিকেটে উন্নতির ব্যাপারটি মাথায় রেখে সিরিজে একটি টেস্ট রেখেছে ক্রিকেট বোর্ড। সেই সাথে আগামী বছরের জুন-জুলাইয়ে জিম্বাবুয়েতে ফিরতি সফরে টেস্ট-ওয়ানডের খেলার প্রস্তাবও পাঠিয়েছে বিসিবি।
সব কিছু ঠিক থাকলে ১১ জানুয়ারি বাংলাদেশে আসবে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল। সামনেই অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ব্যস্ত থাকবে ঢাকা-চট্টগ্রামের স্টেডিয়ামগুলো তাই জিম্বাবুয়ে সিরিজের সব ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে সিলেট ও খুলনায়।
এদিকে, এশিয়া কাপের ফাইনাল ৬ মার্চ। কিন্তু, একই মাসের ৪ ও ৬ তারিখে ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টি অফিসিয়াল প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার কথা টাইগারদের। যে কারণে সাংঘর্ষিক হচ্ছে দু'টি আসরের সূচির সাথে। তবে, বোর্ড বলছে, এশিয়া কাপ হবে ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টির আদর্শ প্রস্তুতি।
বিশ্বকাপের পর অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে টাইগারদের বিপক্ষে একটি পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ১ মাসের সফরে বাংলাদেশে আসতে পারে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল।
এদিকে বাংলাদেশে আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ। জমজমাট মেগা ইভেন্টটি শেষ হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি। এই বিশ্বকাপ উপলক্ষে ইতোমধ্যেই বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, ইংল্যান্ড, ভারত ও পাকিস্তান দল ঘোষণা করেছে।
অপর দিকে জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে শুরু হতে যাচ্ছে ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক টুর্নামেন্ট এবং দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের বড় আসর বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগ (বিসিএল)।
চলতি বছর বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাফল্য গোটা ক্রিকেট বিশ্ব উপলব্ধি করেছে। দেখেছে টাইগারদের ক্রমোন্নতির দৃশ্য। অবশ্য সেই উন্নতির পথে লঙ্কান কোচ হাথুরুসিংহের ভূমিকা কোনো অংশেই কম নয়। তার পাঠশালা থেকেই বাংলাদেশের ছেলেরা প্রথমবারের মতো ধারাবাহিক সফলতা পেয়েছে। তাই এখন দেখার বিষয় আসছে বছরে টাইগারদের সফলতার ধারাবাহিকতা কতটুকু বজায় থাকে। তবে টাইগারপ্রেমীদের আশা টাইগাররা ধারাবাহিক সফলতা বজায় রাখতে সক্ষম হবে।
এদিকে শর্ট ফরম্যাটের ২টি বড় আসর আসন্ন হওয়ায় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের উপর বেশি গুরুত্ব আরোপ করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আর তাই বড় ২টি আসরের আগে আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে অন্তত ৩টি টি-টোয়েন্টি খেলবে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টির খেলার কথা থাকলেও, টেস্ট ক্রিকেটে উন্নতির ব্যাপারটি মাথায় রেখে সিরিজে একটি টেস্ট রেখেছে ক্রিকেট বোর্ড। সেই সাথে আগামী বছরের জুন-জুলাইয়ে জিম্বাবুয়েতে ফিরতি সফরে টেস্ট-ওয়ানডের খেলার প্রস্তাবও পাঠিয়েছে বিসিবি।
সব কিছু ঠিক থাকলে ১১ জানুয়ারি বাংলাদেশে আসবে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল। সামনেই অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ব্যস্ত থাকবে ঢাকা-চট্টগ্রামের স্টেডিয়ামগুলো তাই জিম্বাবুয়ে সিরিজের সব ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে সিলেট ও খুলনায়।
এদিকে, এশিয়া কাপের ফাইনাল ৬ মার্চ। কিন্তু, একই মাসের ৪ ও ৬ তারিখে ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টি অফিসিয়াল প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার কথা টাইগারদের। যে কারণে সাংঘর্ষিক হচ্ছে দু'টি আসরের সূচির সাথে। তবে, বোর্ড বলছে, এশিয়া কাপ হবে ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টির আদর্শ প্রস্তুতি।
বিশ্বকাপের পর অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে টাইগারদের বিপক্ষে একটি পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ১ মাসের সফরে বাংলাদেশে আসতে পারে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল।
এদিকে বাংলাদেশে আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ। জমজমাট মেগা ইভেন্টটি শেষ হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি। এই বিশ্বকাপ উপলক্ষে ইতোমধ্যেই বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, ইংল্যান্ড, ভারত ও পাকিস্তান দল ঘোষণা করেছে।
অপর দিকে জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে শুরু হতে যাচ্ছে ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক টুর্নামেন্ট এবং দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের বড় আসর বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগ (বিসিএল)।
চলতি বছর বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাফল্য গোটা ক্রিকেট বিশ্ব উপলব্ধি করেছে। দেখেছে টাইগারদের ক্রমোন্নতির দৃশ্য। অবশ্য সেই উন্নতির পথে লঙ্কান কোচ হাথুরুসিংহের ভূমিকা কোনো অংশেই কম নয়। তার পাঠশালা থেকেই বাংলাদেশের ছেলেরা প্রথমবারের মতো ধারাবাহিক সফলতা পেয়েছে। তাই এখন দেখার বিষয় আসছে বছরে টাইগারদের সফলতার ধারাবাহিকতা কতটুকু বজায় থাকে। তবে টাইগারপ্রেমীদের আশা টাইগাররা ধারাবাহিক সফলতা বজায় রাখতে সক্ষম হবে।
মন্তব্যসমূহ