খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গতকাল রবিবার সন্ধা ৭টার দিকে দরগাবাড়ি হাই স্কুলের ৮জনসহ পরীক্ষার্থী কলেজ রোডস্থ একটি কম্পিউটারের দোকানে অন্তত ২০ পরীক্ষার্থীকে তাদের প্রবেশপত্র তৈরি করতে দেখা যায়।
এ সময় দরগাবাড়ি হাইস্কুলের এএসসি পরীক্ষার্থী রোমান দৈনিক লোকলোকান্তরকে জানান, তার বাবার নাম ফকর উদ্দিন, গ্রাম চরআলগী ইউনিয়নের চরমছলন্দ কান্দাপাড়া গ্রামে। সে জানায় তার প্রকৃত নাম ফকরুল ইসলাম। তাকে তার স্কুলের প্রধান শিক্ষক বেলাল উদ্দিন একটি খালি রঙিন প্রবেশ পত্র দিয়ে বলেছেন তা কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে পূরণ করে নিতে। পরে সে কম্পিউটারের দোকানে এসে তা পূরণ করে পিন্ট করে নেয়। সে আরো জানায়, রৌহা উচ্চ বিদ্যালয়সহ আরো কয়েকটি প্রতিষ্ঠান থেকে খালি প্রবেশপত্র সরবরাহ করা হয়েছে।
দরগাবাড়ি হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বেলাল উদ্দিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি দৈনিক লোকলোকান্তরকে বলেন, কয়েকটি খালি প্রবেশপত্র শিক্ষাবোর্ড কতৃপক্ষ আমাকে উপর চাপিয়ে দিয়েছে। স্কুল টিকিয়ে রাখতে বোর্ড কতৃপক্ষের নির্দেশ শুনতে হয়। কোন অনিয়ম-দূর্নীতি বা জাল-জালিয়াতি হয়ে থাকলে তার জন্য বোর্ডের কর্মকর্তারা দায়ী। আমি নির্দোষ।
এ বিষয়ে রৌহা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মারুফ আহমেদ এ অভিযোগ অস্বীকার করেন।
গফরগাঁও ইসলামিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও কেন্দ্র সচিব নূরুল ইসলমা শিকদার বলেন, বিষয়টি অবশ্যই অনৈতিক। অভিযুক্ত বিদ্যালয় গুলোর ব্যাপারে আরো কঠোর হওয়া প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিদ্ধার্থ শংকর কুন্ডু বলেন, এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকলে আজ সোমবার পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে অবশ্যই ধরা
মন্তব্যসমূহ