ফরিদপুর: বিগত সরকারগুলো দেশের পাট শিল্পকে ধংস করতে অত্যন্ত ‘সুপরিকল্পিতভাবে’ কাজ করেছে বলে অভিযোগ করে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘কৃষকরা পাট চাষে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে কাজ করে যাচ্ছেন।’
শুক্রবার বিকালে ফরিদপুরের অম্বিকা ময়দানে উচ্চ ফলনশীল পাট ও পাট বীজ উৎপাদন এবং উন্নত পাট পচন শীর্ষক ‘নির্বাচিত পাট চাষী’ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
পাট অধিদফতর, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে এ চাষী সমাবেশে ফরিদপুর জেলার পাঁচ শতাধিক পাট চাষী অংশ নেন।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী দেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত করতে তিনি আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে আগামী ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হিসাবে পরিচিতি পাবে।’
সমাবেশে বিশেষ অতিথি পাট ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেন, ‘জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া পাট খাতকে ধ্বংস করেছেন। সরকারি পাটকলগুলোকে পানির দামে বিক্রি করে দিয়েছেন। পাট খাতের উন্নয়নের জন্য কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ আদমজি পাটকল বিক্রি করে সেই টাকা তারা লুটপাট করে খেয়েছে। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে পাট খাতে ধ্বংসের শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছে।’
মির্জা আজম বলেন, ‘এক সময় কৃষক পাট বিক্রি করতে না পেরে আগুন দিয়ে পাট পুড়িয়ে দিতো। সেই সময় পাট চাষ ছিল কৃষকের গলার ফাঁস। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দেশের পাটশিল্পকে রক্ষা করতে, পাট চাষীদের বাঁচাতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। পাটের পুরনো সোনালি দিন আবার ফিরে আসছে।’
কৃষকেরা যাতে পাটের বীজ কম মূল্যে পেতে পারে, সে জন্য সরকার কাজ করছে বলে কৃষকদের আশ্বস্ত করেন মির্জা আজম।
ফরিদপুরের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক আবু নাঈম মো. আবদুস সবুরের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন, প্রকল্প পরিচালক ড. শেখ রেজাউল ইসলাম, পুলিশ সুপার জামিল হাসান, ফরিদপুর চেম্বারের সভাপতি জাহাঙ্গীর মিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রাজ্জাক, খন্দকার নাজমুল হাসান লেভী।
শুক্রবার বিকালে ফরিদপুরের অম্বিকা ময়দানে উচ্চ ফলনশীল পাট ও পাট বীজ উৎপাদন এবং উন্নত পাট পচন শীর্ষক ‘নির্বাচিত পাট চাষী’ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
পাট অধিদফতর, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে এ চাষী সমাবেশে ফরিদপুর জেলার পাঁচ শতাধিক পাট চাষী অংশ নেন।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী দেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত করতে তিনি আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে আগামী ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হিসাবে পরিচিতি পাবে।’
সমাবেশে বিশেষ অতিথি পাট ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেন, ‘জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া পাট খাতকে ধ্বংস করেছেন। সরকারি পাটকলগুলোকে পানির দামে বিক্রি করে দিয়েছেন। পাট খাতের উন্নয়নের জন্য কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ আদমজি পাটকল বিক্রি করে সেই টাকা তারা লুটপাট করে খেয়েছে। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে পাট খাতে ধ্বংসের শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছে।’
মির্জা আজম বলেন, ‘এক সময় কৃষক পাট বিক্রি করতে না পেরে আগুন দিয়ে পাট পুড়িয়ে দিতো। সেই সময় পাট চাষ ছিল কৃষকের গলার ফাঁস। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দেশের পাটশিল্পকে রক্ষা করতে, পাট চাষীদের বাঁচাতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। পাটের পুরনো সোনালি দিন আবার ফিরে আসছে।’
কৃষকেরা যাতে পাটের বীজ কম মূল্যে পেতে পারে, সে জন্য সরকার কাজ করছে বলে কৃষকদের আশ্বস্ত করেন মির্জা আজম।
ফরিদপুরের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক আবু নাঈম মো. আবদুস সবুরের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন, প্রকল্প পরিচালক ড. শেখ রেজাউল ইসলাম, পুলিশ সুপার জামিল হাসান, ফরিদপুর চেম্বারের সভাপতি জাহাঙ্গীর মিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রাজ্জাক, খন্দকার নাজমুল হাসান লেভী।
মন্তব্যসমূহ