ঢাকা: দুই দফা পেছানোর পর টাঙ্গাইল-৪ আসনের উপনির্বাচনের নতুন তারিখ ঘোষণা করলো নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ২০ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে এ উপনির্বাচন।
রবিবার ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ সচিব মো. সামসুল আলম এ তথ্য জানান।
ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখা জানিয়েছে, নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারী (নৌকা), বিএনএফের আতাউর রহমান খান (টেলিভিশন) ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ইমরুল কায়েস (আম)- এই ৩ প্রার্থী রয়েছেন।
আওয়ামীলীগ থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পর আবদুল লতিফ সিদ্দিকী সাংসদ পদ থেকে পদত্যাগ করায় টাঙ্গাইল-৪ আসনটি শূন্য হয়।
গত বছরের ১০ নভেম্বর টাঙ্গাইল-৪ আসনে উপনির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। সেখানে উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী মনোনয়নপত্র জমা দেন।
১৩ অক্টোবর কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র ঋণ খেলাপের অভিযোগে বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। কাদের সিদ্দিকী নির্বাচন কমিশনে আপিল করলে ১৮ অক্টোবর তাও খারিজ হয়। এরপর তিনি উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হন। ২১ অক্টোবর হাইকোর্ট এক আদেশে বলেন, কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র বৈধ। ২২ অক্টোবর তিনি প্রতীক বরাদ্দ পান।
হাইকোর্টের ওই আদেশ স্থগিতের জন্য আপিল বিভাগে আবেদন করে নির্বাচন কমিশন। চেম্বার আদালত নির্বাচন স্থগিত করে নির্বাচন কমিশনের আবেদন ২ নভেম্বর আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান।
এরও আগে টাঙ্গাইল-৪ আসনের উপনির্বাচন হওয়ার কথা ছিল গত ২৮ অক্টোবর। কিন্তু তফসিল সংশোধন করে ২৮ অক্টোবরের পরিবর্তে ১০ নভেম্বর ভোট গ্রহণের দিন ধার্য্য করে কমিশন।
রবিবার ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ সচিব মো. সামসুল আলম এ তথ্য জানান।
ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখা জানিয়েছে, নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারী (নৌকা), বিএনএফের আতাউর রহমান খান (টেলিভিশন) ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ইমরুল কায়েস (আম)- এই ৩ প্রার্থী রয়েছেন।
আওয়ামীলীগ থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পর আবদুল লতিফ সিদ্দিকী সাংসদ পদ থেকে পদত্যাগ করায় টাঙ্গাইল-৪ আসনটি শূন্য হয়।
গত বছরের ১০ নভেম্বর টাঙ্গাইল-৪ আসনে উপনির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। সেখানে উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী মনোনয়নপত্র জমা দেন।
১৩ অক্টোবর কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র ঋণ খেলাপের অভিযোগে বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। কাদের সিদ্দিকী নির্বাচন কমিশনে আপিল করলে ১৮ অক্টোবর তাও খারিজ হয়। এরপর তিনি উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হন। ২১ অক্টোবর হাইকোর্ট এক আদেশে বলেন, কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়নপত্র বৈধ। ২২ অক্টোবর তিনি প্রতীক বরাদ্দ পান।
হাইকোর্টের ওই আদেশ স্থগিতের জন্য আপিল বিভাগে আবেদন করে নির্বাচন কমিশন। চেম্বার আদালত নির্বাচন স্থগিত করে নির্বাচন কমিশনের আবেদন ২ নভেম্বর আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান।
এরও আগে টাঙ্গাইল-৪ আসনের উপনির্বাচন হওয়ার কথা ছিল গত ২৮ অক্টোবর। কিন্তু তফসিল সংশোধন করে ২৮ অক্টোবরের পরিবর্তে ১০ নভেম্বর ভোট গ্রহণের দিন ধার্য্য করে কমিশন।
মন্তব্যসমূহ