ঢাকা: দেশে আরও ১০০টি শিল্পাঞ্চল গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রবিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একযোগে সরকারি-বেসরকারি ১০টি অর্থনৈতিক যোনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ ঘোষণা দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে আমরা ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলছি। কিন্তু আমাদের পুরো দেশব্যাপী এমন অঞ্চল গড়ে তুলতে হবে। দেশে আমরা ১০০টি শিল্পাঞ্চল গড়ে তুলবো।
এক্ষেত্রে সরকারি, বেসরকারি, সরকারি-বেসরকারি যৌথ উদ্যোগ, জিটুজি, পিপিপি উদ্যোগ বা প্রয়োজনীয় যেকোনো উদ্যোগ নেয়া হবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের বিভিন্ন এলাকায় শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হবে। তবে তা হবে পরিকল্পিত। যেন আমাদের নদী-পরিবেশ দূষণ না হয়। যেন ঘনবসতি বারবার উঠিয়ে দিতে না হয়। কৃষি জমি নষ্ট না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
‘দেশের অর্থনীতি ব্যবস্থাপনায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু যে সরকারি, বেসরকারি ও কো-অপারেটিভ উদ্যোগের কথা বলেছিলেন সরকার সে পথ অনুসরণ করেই এগোচ্ছে।’
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলঘ্ন পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর একটি সম্ভাবনাময়। আমরা উদ্যোক্তা খুঁজছি, যারা পায়রা বন্দর করে দিবে। এ বন্দর থেকে সরাসরি দেশের উত্তরাঞ্চলে নদী পথে পণ্য পরিবহন করার সুযোগ রয়েছে। এ জন্য নদীপথ ড্রেজিং করতে হবে।
কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরও একটি সম্ভবনাময় বন্দর হতে পারে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) বাস্তবায়নে গড়ে ওঠা এ ১০টি অঞ্চলের মধ্যে ৪টি সরকারি ও ৬টি বেসরকারি। সরকারিগুলো হলো চট্টগ্রামের মিরসরাই, মৌলভীবাজারের শ্রীহট্ট ও বাগেরহাটের মংলা এবং কক্সবাজারের সাবরাং পর্যটন অঞ্চল। বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা ছয়টি হলো নরসিংদীর পলাশে ‘এ কে খান অর্থনৈতিক অঞ্চল’, মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ‘আবদুল মোনেম অর্থনৈতিক অঞ্চল’, নারায়ণগঞ্জের ‘মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল অর্থনৈতিক অঞ্চল’ ও ‘মেঘনা অর্থনৈতিক অঞ্চল’, গাজীপুরে ‘বে অর্থনৈতিক অঞ্চল’ এবং নারায়ণগঞ্জে ‘আমান অর্থনৈতিক অঞ্চল’।
রবিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একযোগে সরকারি-বেসরকারি ১০টি অর্থনৈতিক যোনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ ঘোষণা দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে আমরা ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলছি। কিন্তু আমাদের পুরো দেশব্যাপী এমন অঞ্চল গড়ে তুলতে হবে। দেশে আমরা ১০০টি শিল্পাঞ্চল গড়ে তুলবো।
এক্ষেত্রে সরকারি, বেসরকারি, সরকারি-বেসরকারি যৌথ উদ্যোগ, জিটুজি, পিপিপি উদ্যোগ বা প্রয়োজনীয় যেকোনো উদ্যোগ নেয়া হবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের বিভিন্ন এলাকায় শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হবে। তবে তা হবে পরিকল্পিত। যেন আমাদের নদী-পরিবেশ দূষণ না হয়। যেন ঘনবসতি বারবার উঠিয়ে দিতে না হয়। কৃষি জমি নষ্ট না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
‘দেশের অর্থনীতি ব্যবস্থাপনায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু যে সরকারি, বেসরকারি ও কো-অপারেটিভ উদ্যোগের কথা বলেছিলেন সরকার সে পথ অনুসরণ করেই এগোচ্ছে।’
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলঘ্ন পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর একটি সম্ভাবনাময়। আমরা উদ্যোক্তা খুঁজছি, যারা পায়রা বন্দর করে দিবে। এ বন্দর থেকে সরাসরি দেশের উত্তরাঞ্চলে নদী পথে পণ্য পরিবহন করার সুযোগ রয়েছে। এ জন্য নদীপথ ড্রেজিং করতে হবে।
কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরও একটি সম্ভবনাময় বন্দর হতে পারে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) বাস্তবায়নে গড়ে ওঠা এ ১০টি অঞ্চলের মধ্যে ৪টি সরকারি ও ৬টি বেসরকারি। সরকারিগুলো হলো চট্টগ্রামের মিরসরাই, মৌলভীবাজারের শ্রীহট্ট ও বাগেরহাটের মংলা এবং কক্সবাজারের সাবরাং পর্যটন অঞ্চল। বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা ছয়টি হলো নরসিংদীর পলাশে ‘এ কে খান অর্থনৈতিক অঞ্চল’, মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ‘আবদুল মোনেম অর্থনৈতিক অঞ্চল’, নারায়ণগঞ্জের ‘মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল অর্থনৈতিক অঞ্চল’ ও ‘মেঘনা অর্থনৈতিক অঞ্চল’, গাজীপুরে ‘বে অর্থনৈতিক অঞ্চল’ এবং নারায়ণগঞ্জে ‘আমান অর্থনৈতিক অঞ্চল’।
মন্তব্যসমূহ