কাজী আহসান : পূর্ব শত্রুতার জেরে কিশোরগঞ্জ কিস্টপুরের সন্ত্রাসী আবুল হাসেম লিটনের নেতৃত্বে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করে। এ ঘটনায় থানায় মামলা করতে গেলেও পুলিশ মামলা নেয়নি। পরে আদালতে মামলা করা হলেও পুলিশ সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করছে না। ফলে আসামিরা হত্যাসহ বিভিন্ন প্রকার হুমকি দিয়ে আসছে।
রোববার সকালে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পার্টির ঢাকা মহানগর উত্তরের সাদারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন স্বরন এ অভিযোগ করেন। সংবাদ সম্মেলনে প্রজন্ম পার্টির যয়েন্ট সেক্রেটারী মো: হেলাল উদ্দিন সরদার ও সদস্য সচিব মো: শরীফুল ইসলাম স¤্রাট উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে কামাল উদ্দিন স্বরণ লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ২৬ মার্চ রাত ৯ টার দিকে কিশোরগঞ্জ ইটনা থানার কিস্টপুর গ্রামের হাওড়ের সামনে ৫ থেকে ৬ জন দুর্বৃত্ত ধারালো অস্ত্র নিয়ে আমার উপর অতর্কিত হামলায় চালায়। এতে আমার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষত বিক্ষত করে আহত করা হয়। এসময় আমার সঙ্গে থাকা হেলাল সরদার ও বিল্লাল হোসেনও আহত হন। আমাদের ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে আবুল হাসেম লিটন ও মফিকুল নামে ২জনকে আক করে। আর তাদের সহযোগি দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা আমাদের উদ্দারের পর কিশোরগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন।
পরে স্থানীয় ১০ নম্বর চৌগাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম এসে বিচারের কথা বলে আটক ২জনকে ছেড়ে দেন।
এ ব্যাপারে পরে ইটনা থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি। পরে আমি সুস্থ হলে আদালতে গত ৭ এপ্রিল ৫জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করি (মামলা নং ৭৩/১৬)। কিন্তু পুলিশ আসামি এখনো গ্রেফতার করেনি। ফলে তারা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দিয়ে আসছে। এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ দাবি করছেন হামলার শিকার কালাম উদ্দিন স্বরন।=
রোববার সকালে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পার্টির ঢাকা মহানগর উত্তরের সাদারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন স্বরন এ অভিযোগ করেন। সংবাদ সম্মেলনে প্রজন্ম পার্টির যয়েন্ট সেক্রেটারী মো: হেলাল উদ্দিন সরদার ও সদস্য সচিব মো: শরীফুল ইসলাম স¤্রাট উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে কামাল উদ্দিন স্বরণ লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ২৬ মার্চ রাত ৯ টার দিকে কিশোরগঞ্জ ইটনা থানার কিস্টপুর গ্রামের হাওড়ের সামনে ৫ থেকে ৬ জন দুর্বৃত্ত ধারালো অস্ত্র নিয়ে আমার উপর অতর্কিত হামলায় চালায়। এতে আমার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষত বিক্ষত করে আহত করা হয়। এসময় আমার সঙ্গে থাকা হেলাল সরদার ও বিল্লাল হোসেনও আহত হন। আমাদের ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে আবুল হাসেম লিটন ও মফিকুল নামে ২জনকে আক করে। আর তাদের সহযোগি দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা আমাদের উদ্দারের পর কিশোরগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন।
পরে স্থানীয় ১০ নম্বর চৌগাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম এসে বিচারের কথা বলে আটক ২জনকে ছেড়ে দেন।
এ ব্যাপারে পরে ইটনা থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি। পরে আমি সুস্থ হলে আদালতে গত ৭ এপ্রিল ৫জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করি (মামলা নং ৭৩/১৬)। কিন্তু পুলিশ আসামি এখনো গ্রেফতার করেনি। ফলে তারা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দিয়ে আসছে। এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ দাবি করছেন হামলার শিকার কালাম উদ্দিন স্বরন।=
মন্তব্যসমূহ