তনুর বাবা ইয়ার আহম্মেদ বলেছেন, ঘটনার রাতে স্থানীয় ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড বয়েজ হাইস্কুলের শিক্ষক শিকদার স্যারকে নিয়ে মেয়েকে খোঁজা-খুজি করার সময় ঘটনাস্থলের পাশে ৩ ব্যক্তিকে ছোটাছুটি করতে দেখতে পেয়েছিলাম।
এসময় সাংবাদিকরা তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তাদের পরিচয় জানতে পারেননি বলে জানান তিনি। তনুর বাবা প্রধানমন্ত্রীর নিকট মেয়ে হত্যাকারীদের গ্রেফতারসহ ঘাতকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন তনুর বাবা ইয়ার হোসেন, মা আনোয়ারা বেগম, ভাই ও চাচাত বোন লাইজু।
বুধবার কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের ছাত্রী সোহাগী জাহান তনু হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সেনাবাহিনী। বিকালে গণমাধ্যমকর্মীদের তনুদের বাসার সামনে নিয়ে যায় সেনাবাহিনী। সেখানে কান্নাজড়িত কণ্ঠে গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে কথা বলেন তনুর বাবা।
এর আগে কুমিল্লার সেনানিবাসের ময়নামতি অফিসার্স ক্লাবের হলরুমে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর(আইএসপিআর) এর পরিচালকের পক্ষে সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ রেজা-উল করিম শাম্মী লিখিত বক্তব্যে বলেন, সেনানিবাসে সীমানা সংলগ্ন এলাকায় তনুর মৃতদেহ পাওয়া যায়। দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তদন্তকারী কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে। এরই মধ্যে জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন, আইন শালিস কেন্দ্র ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তনুর পরিবারের সাথে সাক্ষাত করেছেন। দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী প্রথম থেকেই সকল তদন্তকারী সংস্থাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা আন্তরিকতার সঙ্গে প্রদান করছে। অথচ কিছু স্বার্থান্বেষী মহল এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সেনাবাহিনী সম্পর্কে অনুমান নির্ভর বক্তব্য প্রদান করছেন এবং জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। যা মোটেই কাম্য নয়। সোহাগী জাহান তনুর পিতা ইয়ার হোসেন বিগত ৩০ বছর যাবত কুমিল্লা সেনানিবাসে ক্যান্টনম্যান্ট বোর্ডের একজন বেসামরিক কর্মচারি।
যিনি আমাদের সেনা পরিবারেরই সদস্য এবং তনু কুমিল্লা সেনানিবাসে বড় হয়েছেন ও আমাদেরই সন্তান। তার এহেন মর্মান্তিক মৃত্যুতে প্রতিটি সেনাসদস্য দারুনভাবে ব্যথিত ও মর্মাহত। সেনাবাহিনী জনসাধারণেরই অংশ এবং দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এ ব্যাপারে দায়িত্বশীল বক্তব্য একান্তভাবে কাম্য। সেনাবাহিনীও প্রত্যাশা করে দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করানো হোক। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তদন্ত প্রক্রিয়ায় আন্তরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখার জন্য দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছে।
এসময় সাংবাদিকরা তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তাদের পরিচয় জানতে পারেননি বলে জানান তিনি। তনুর বাবা প্রধানমন্ত্রীর নিকট মেয়ে হত্যাকারীদের গ্রেফতারসহ ঘাতকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন তনুর বাবা ইয়ার হোসেন, মা আনোয়ারা বেগম, ভাই ও চাচাত বোন লাইজু।
বুধবার কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের ছাত্রী সোহাগী জাহান তনু হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সেনাবাহিনী। বিকালে গণমাধ্যমকর্মীদের তনুদের বাসার সামনে নিয়ে যায় সেনাবাহিনী। সেখানে কান্নাজড়িত কণ্ঠে গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে কথা বলেন তনুর বাবা।
এর আগে কুমিল্লার সেনানিবাসের ময়নামতি অফিসার্স ক্লাবের হলরুমে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর(আইএসপিআর) এর পরিচালকের পক্ষে সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ রেজা-উল করিম শাম্মী লিখিত বক্তব্যে বলেন, সেনানিবাসে সীমানা সংলগ্ন এলাকায় তনুর মৃতদেহ পাওয়া যায়। দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তদন্তকারী কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে। এরই মধ্যে জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন, আইন শালিস কেন্দ্র ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তনুর পরিবারের সাথে সাক্ষাত করেছেন। দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী প্রথম থেকেই সকল তদন্তকারী সংস্থাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা আন্তরিকতার সঙ্গে প্রদান করছে। অথচ কিছু স্বার্থান্বেষী মহল এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সেনাবাহিনী সম্পর্কে অনুমান নির্ভর বক্তব্য প্রদান করছেন এবং জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। যা মোটেই কাম্য নয়। সোহাগী জাহান তনুর পিতা ইয়ার হোসেন বিগত ৩০ বছর যাবত কুমিল্লা সেনানিবাসে ক্যান্টনম্যান্ট বোর্ডের একজন বেসামরিক কর্মচারি।
যিনি আমাদের সেনা পরিবারেরই সদস্য এবং তনু কুমিল্লা সেনানিবাসে বড় হয়েছেন ও আমাদেরই সন্তান। তার এহেন মর্মান্তিক মৃত্যুতে প্রতিটি সেনাসদস্য দারুনভাবে ব্যথিত ও মর্মাহত। সেনাবাহিনী জনসাধারণেরই অংশ এবং দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এ ব্যাপারে দায়িত্বশীল বক্তব্য একান্তভাবে কাম্য। সেনাবাহিনীও প্রত্যাশা করে দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করানো হোক। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তদন্ত প্রক্রিয়ায় আন্তরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখার জন্য দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছে।
মন্তব্যসমূহ