এইচ এম মোমিন তালুকদার, ময়মনসিংহ প্রতিনিধি:
ময়মনসিংহের ত্রিশাল পৌর শহরের আনাচে কানাচে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন নামে ও সাইনবোর্ড ছাড়া বেনামে প্রায় অর্ধশত খাবার হোটেল। এসব অস্বাস্থ্যকর হোটেলের খাবার খেয়ে প্রতিদিন অসুস্থ হচ্ছেন শত শত মানুষ।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল পৌর শহরের আনাচে কানাচে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন নামে ও সাইনবোর্ড ছাড়া বেনামে প্রায় অর্ধশত খাবার হোটেল। এসব অস্বাস্থ্যকর হোটেলের খাবার খেয়ে প্রতিদিন অসুস্থ হচ্ছেন শত শত মানুষ।
সরেজমিনে দেখা যায়, পৌর শহরের বিভিন্ন
স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে গড়ে উঠা এসব হোটেলের পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর এবং নোংরা।
সাজিয়ে রাখা খাবার গুলোতে ধুলোবালি আর মাছির ছড়া ছড়ি। আর এসব নোংরা খাবার
খেয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। ত্রিশাল হোটেলের রান্নাঘরে
ডুকে দেখা যায় ভেতরের নোংরা পরিবেশ ও দূর্গন্ধ। ময়লার স্তুপ দেখে মনে হয়
এটা রান্নাঘর নয় একটি ডাস্টবিন। মানুষ বাঁচার জন্য খায়, কিন্তু এসব
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে গড়ে উঠা হোটেল গুলোর নোংরা খাবার খেয়ে অসুস্থ্য হয়ে
পড়ছে শত শত মানুষ।
দরিরামপুর
বাসস্ট্যান্ড এলাকা, বালিপাড়া রোড, ত্রিশাল বাজার, গোহাটা মোড়, নজরুল
বিশ্ববিদ্যালয় মোড় সহ পৌর শহরের আরো অনেক স্থানে এসব অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা
খাবার হোটেল গড়ে উঠেছে। রিক্সাচালক, দিনমজুর, পথচারী, গাড়ি চালক ও অফিসের
বিভিন্ন শ্রমজিবী ও চাকুরীজিবী মানুষেরা দুপুরের খাবার এসব হোটেল গুলোতে
খেয়ে থাকেন।
সিএনজি চালক ফরহাদ জানান, আমরা সারাদিন
গাড়ি চালাই, দুপুরে বাড়ী যাওয়া হয়না বাধ্য হয়ে এসব হোটেলের নোংরা খাবার
খেয়ে থাকতে হয়। প্রায় সময় আমাদের বাসি খাবার খেতে দেয়।
ট্রাক চালক মুর্শেদ জানান, দিনের দুইবেলা
হোটেলে খাবার খেতে হয়। অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা খাবার খেয়ে আমি প্রায় সময়
অসুস্থ হয়ে পরি। আমি পর্যায়ক্রমে প্রায় সব হোটেলে খেয়েছি কিন্তু সবগুলো
হোটেলের একই চিত্র।
ত্রিশাল উপজেলা সেনিটারী ইন্সপেক্টর
জেসমিন সুলতানা জানান, আমি প্রায়ই হোটেল গুলোকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার
জন্য বলে থাকি কিন্তু হোটেল মালিকরা কোন কথা শুনছেনা। তাই আমি উপজেলা
নির্বাহী অফিসারকে এ বিষয়ে জানিয়ে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা
নেয়া হবে।
১ মে সিম বন্ধ থাকবে তিন ঘণ্টা
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম পুন:নিবন্ধন বিষয়ে এক সচেতনতামূলক র্যালিতে তিনি এ তথ্য জানান। মোবাইল অপারেটর এয়ারটেল এ র্যালির আয়োজন করে।
তারানা হালিম বলেন, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে সিম পুন:নিবন্ধন না করলে ১ মে ৩ ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে সকল অনিবন্ধিত সিম। ১ মে’র কয়েকদিন পরে আবার কয়েক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে সকল অনিবন্ধিত সিম।
তিনি জানান, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম পুন:নিবন্ধন করার জন্য এভাবে সতর্কবার্তা দেয়ার পর কেউ যদি নিবন্ধন না করে তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে সিমগুলো পুরোপুরি ডি-অ্যাক্টিভেট হয়ে যাবে।
তারানা হালিম বলেন, আমরা শুরু থেকে যে কথা বলে আসছি, এখনো সে অবস্থানেই আছি। আমরা জানি এ কার্যক্রমের কারণে কিছু সংখ্যক সিম ঝরে পড়বে।
গত দুই সপ্তাহে গ্রাহকদের মাঝ থেকে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে সব মিলিয়ে আমাদের প্রায় ১৩ কোটির উপরে সিম হোল্ডারের মধ্যে প্রায় ৭ কোটির উপরে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম পুন:নিবন্ধন করতে সক্ষম হয়েছি। এ ধারা অব্যাহত থাকলে নির্ধারিত সমেয়ের মধ্যেই লক্ষে পৌঁছানো সম্ভব হবে।
র্যালিতে আরো উপস্থিত ছিলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়েজুর রহমান চৌধুরি, বিটিআরসির চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ, এয়ারটেলের সিইও পিডি শর্মা প্রমূখ।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/88610/index.html#sthash.HscS80IT.dpuf
১ মে সিম বন্ধ থাকবে তিন ঘণ্টা
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম পুন:নিবন্ধন বিষয়ে এক সচেতনতামূলক র্যালিতে তিনি এ তথ্য জানান। মোবাইল অপারেটর এয়ারটেল এ র্যালির আয়োজন করে।
তারানা হালিম বলেন, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে সিম পুন:নিবন্ধন না করলে ১ মে ৩ ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে সকল অনিবন্ধিত সিম। ১ মে’র কয়েকদিন পরে আবার কয়েক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে সকল অনিবন্ধিত সিম।
তিনি জানান, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম পুন:নিবন্ধন করার জন্য এভাবে সতর্কবার্তা দেয়ার পর কেউ যদি নিবন্ধন না করে তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে সিমগুলো পুরোপুরি ডি-অ্যাক্টিভেট হয়ে যাবে।
তারানা হালিম বলেন, আমরা শুরু থেকে যে কথা বলে আসছি, এখনো সে অবস্থানেই আছি। আমরা জানি এ কার্যক্রমের কারণে কিছু সংখ্যক সিম ঝরে পড়বে।
গত দুই সপ্তাহে গ্রাহকদের মাঝ থেকে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে সব মিলিয়ে আমাদের প্রায় ১৩ কোটির উপরে সিম হোল্ডারের মধ্যে প্রায় ৭ কোটির উপরে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম পুন:নিবন্ধন করতে সক্ষম হয়েছি। এ ধারা অব্যাহত থাকলে নির্ধারিত সমেয়ের মধ্যেই লক্ষে পৌঁছানো সম্ভব হবে।
র্যালিতে আরো উপস্থিত ছিলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়েজুর রহমান চৌধুরি, বিটিআরসির চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ, এয়ারটেলের সিইও পিডি শর্মা প্রমূখ।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/88610/index.html#sthash.HscS80IT.dpuf
মন্তব্যসমূহ