স্থানীয় সরকারের সবচেয়ে তৃণমূলের এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে এবারই প্রথম দলীয় প্রতীকে ভোট হচ্ছে। ফেব্রুয়ারিতে তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচনী সহিংসতায় অন্তত ৮০ লোকের প্রাণহানি ঘটেছে।
চার হাজারেরও বেশি ইউপি’র মধ্যে আড়াই হাজারেরও বেশি ইউপির ভোট শেষ হয়েছে। এর মধ্যে আ. লীগ সমর্থিত প্রার্থী জয়ী হয়েছে ১৮৩৬ টিতে, আর বিএনপি বিজয়ী হয়েছে ২৪৩ টিতে।
নির্বাচন কমিশনের হিসাবে, প্রথম ধাপে ৭৪ শতাংশ, দ্বিতীয় ধাপে ৭৮ শতাংশ, তৃতীয় ধাপে ৭৬ শতাংশ ও চতুর্থ ধাপে ৭৭ শতাংশ ভোট পড়েছে।
প্রথম ধাপের চূড়ান্ত ফলে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান হয়েছেন ৪৯৪ জন ও বিএনপির ৫০ জন। স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন ১০৯ ইউপিতে। আর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের ৫৪ জন।
দ্বিতীয় ধাপে নৌকা প্রতীকের ৪১৯ জন ও ধানের শীষের ৬৩ জন বিজয়ী হন। ১১৭ ইউপিতে জয় পান স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এ ধাপে আওয়ামী লীগের ৩৪ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
তৃতীয় ধাপের ভোটে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান হয়েছেন ৩৬৬ জন এবং বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ২৯ জন। এ ধাপে বিএনপি প্রার্থীরা ৬০টি ইউপিতে জয়ী হয়েছেন; স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয় পান ১৩৯ ইউপিতে।
চতুর্থ ধাপে নৌকা প্রতীকের ৪০৫ জন জয়ী হয়েছেন। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ৩৫ জন।
বিএনপি’র ৭০ জন ও ১৬১ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী জয় পান এ ধাপে। আগামী ২৮ মে ৭৩৩ ইউপিতে ও ৪ জুন ৭২৪ ইউপির ভোট রয়েছে।
বিএনপি’র ৭০ জন ও ১৬১ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী জয় পান এ ধাপে। আগামী ২৮ মে ৭৩৩ ইউপিতে ও ৪ জুন ৭২৪ ইউপির ভোট রয়েছে।
মন্তব্যসমূহ