মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা অর্জনে ভারতের ভূমিকার প্রসঙ্গে তুলে গণফোরামের সভাপতি ও বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ‘যদি কেউ বলে ইন্ডিয়া আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে তবে সেটি ভুল। ইন্ডিয়া বা কারো দয়ায় আমরা স্বাধীনতা পাইনি। ইন্ডিয়া আমাদেরকে উসকে দিয়েছে, এটা ডাহা মিথ্যা কথা। ইন্ডিয়া আমাদেরকে স্বাধীনতা এনে দেয়নি। দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবে যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। তবে ইন্ডিয়া আমাদের সাহায্য করেছে। লাখ প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জন করে করেছি। দেশের প্রয়োজনে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম।’
মঙ্গলবার (২৮ জুন) রাজধানীর রাজধানীর কাকরাইলস্থ হোটেল রাজমণি ঈশাখায় গণফোরাম আয়োজিত ইফতারপূর্ব মতবিনিময় সভায় ড. কামাল হোসেন এমন মন্তব্য করেন। রাজনীতিবিদ, আইনজীবী, সংবাদিকসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সম্মানে এই ইফতারের আয়োজন করা হয়।
সব রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দেশ এখন গভীর সঙ্কটে। এ সঙ্কট সমাধানে আসুন আমরা আলোচনায় বসি। আলোচনা করলে সমাধানের পথ খুঁজে পাবো। আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো।’
তিনি বলেন, ‘আমরা অন্যদের মতো সরকারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে চাই না। অন্যায়ের সঙ্গে আপস করতে চাই না। কারো দয়ায় আমরা আমাদের ভবিষ্যত গড়বো না। নিজেদের অধিকার নিজেরাই আদায় করবো।’
তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ কখনো সরকারের তাবেদারি করে না- এটা তাদের রাজনৈতিক ঐতিহ্য। এ ব্যাপারে ব্রিটিশরাও এদেশের মানুষের সংগ্রামী ঐতিহ্যের ব্যাপারে সার্টিফিকেট দিয়েছে। তারা বলেছে, এটি দমিয়ে রাখার জাতি না। এদেশের মানুষ সুবিধা পেতে সরকারের সাথে তাল মিলিয়ে চলে না।’
এ সময় রাজনীতিবিদদের মধ্যে সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিক, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান জিএম কাদের, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ, বিকল্পধারা বাংলাদেশের মহাসচিব মেজর (অব) আব্দুল মান্নান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবির, নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক এসএম আকরাম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির কার্যকরী সভাপতি এমএ গোফরান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক রতন, ফরোয়ার্ড পার্টির সভাপতি আবম মোস্তফা আমিন উপস্থিত ছিলেন।
সব রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দেশ এখন গভীর সঙ্কটে। এ সঙ্কট সমাধানে আসুন আমরা আলোচনায় বসি। আলোচনা করলে সমাধানের পথ খুঁজে পাবো। আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো।’
তিনি বলেন, ‘আমরা অন্যদের মতো সরকারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে চাই না। অন্যায়ের সঙ্গে আপস করতে চাই না। কারো দয়ায় আমরা আমাদের ভবিষ্যত গড়বো না। নিজেদের অধিকার নিজেরাই আদায় করবো।’
তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ কখনো সরকারের তাবেদারি করে না- এটা তাদের রাজনৈতিক ঐতিহ্য। এ ব্যাপারে ব্রিটিশরাও এদেশের মানুষের সংগ্রামী ঐতিহ্যের ব্যাপারে সার্টিফিকেট দিয়েছে। তারা বলেছে, এটি দমিয়ে রাখার জাতি না। এদেশের মানুষ সুবিধা পেতে সরকারের সাথে তাল মিলিয়ে চলে না।’
এ সময় রাজনীতিবিদদের মধ্যে সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিক, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান জিএম কাদের, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ, বিকল্পধারা বাংলাদেশের মহাসচিব মেজর (অব) আব্দুল মান্নান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবির, নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক এসএম আকরাম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির কার্যকরী সভাপতি এমএ গোফরান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক রতন, ফরোয়ার্ড পার্টির সভাপতি আবম মোস্তফা আমিন উপস্থিত ছিলেন।
সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- গণস্বাস্ত্যের প্রধান ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ডা. ফৌজিয়া মোসলেম, মুহম্মদ জাহাঙ্গীর, অদ্যাপক আসিফ নজরুল, ড. রোবায়েত ফেরদৌস এবং সিনিয়র সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সৈয়দ তোসারফ আলী, কাজী সিরাজ, জাহিদুজ্জামান ফারুক, বদিউল আলম, আবু সাইদ খান প্রমুখ।
গণফোরাম নেতৃবৃন্দের মধ্যে ছিলেন- দলটির নির্বাহী সভাপতি সামসুদ্দোহা, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, মফিজুল ইসলাম খান কামাল, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু, কেন্দ্রীয় নেতা জামাল উদ্দিন আহম্মেদ, জগলুল হায়দার আফ্রিক, মোস্তাক হোসেন, আওম শফিকউল্লাহ, সাইদুর রহমান, রফিকুল ইসলাম পথিক, কাজী হাবিব, ফরিদা আখতার প্রমুখ।
মন্তব্যসমূহ