- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
মঙ্গলবার ওয়াহিদুন্নেছা নামের ওই নারী ছাড়া পান বলে জানান কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ এর সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা।
ওয়াহিদুন্নেছা চাঁদপুরের মতলব উপজেলার সালামত প্রধানিয়ার স্ত্রী।
সুব্রত কুমার বালা বলেন, একটি খুনের মামলায় ওই নারীকে ২০০০ সনের ১৪ মে চাঁদপুরের আদালত যাবজ্জীবন সাজা দেয়।
“এরপর থেকে তিনি কুমিল্লা কারাগারে ছিলেন। পরে ২০০৭ সালের ২৩ নভেম্বর তাকে কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়।”
সুব্রত কুমার জানান, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ওয়াহিদুন্নেছাকে কারাফটক থেকে বাড়ি নিয়ে যেতে তার ছেলে, মেয়ে ও পুত্রবধূরা উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেন, প্রায় শতবর্ষী এই নারীকে ২০০০ সালে দায়রা আদালত যাবজ্জীবন সাজা দিয়েছিল, যা হাই কোর্টেও বহাল থাকে।
“পরবর্তীতে তিনি লিভ টু আপিল দায়ের করেন, কিন্তু তামাদির কারণে তা খারিজ হয়ে যায়।”
মাহবুবে আলম আরও বলেন, পরবর্তী সময়ে উনি (ওয়াহিদুন্নেছা) কারাগার থেকে রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন করেন।
“সোমবার আপিল বিভাগে এই আবেদনের শুনানি হয়েছে। আমি আদালতের নির্দেশ ক্রমে এপিয়ার করেছিলাম। আদালত সমস্ত কাগজপত্র দেখে তার ওই রিভিউ আবেদন মঞ্জুর করে তাকে খালাস প্রদান করেছেন। আদালত তাকে দেওয়া শাস্তি বাতিল করে দিয়েছে।”
মন্তব্যসমূহ