স্টাফ রিপোর্টার বর্ণমেলা নিউজ ডট কম: ময়মনসিংহের ভালুকায় (২৪নভেম্বর) মঙ্গলবার ভালুকার হবিরবাড়ীর মাষ্টারবাড়ী ,কাশর চৌরাস্তা এলাকায় চাঁদা বন্ধের দাবীতে কয়েকশ রিক্সা চালক কর্ম বিরতির মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়েছে। এ সময় তারা চাঁদাবাজদের হাত থেকে তাদেরকে রক্ষা করতে প্রশাসনের প্রতি দাবী জানিয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে মাস্টারবাড়ী, কাশর,গৌরিপুর ও পাড়াগাঁও এলাকার রিক্সাচালকরা কাশর চৌরাস্তায় জড়ো হয়ে কর্ম বিরতি পালন ও প্রতিবাদ কালে সাংবাদিকদের জানান ওই এলাকার শ্রমিকলীগ নেতা পরিচয়ে রুবেল ও মাসুদ সহ আরো অনেকে রিক্সা প্রতি এক হাজার টাকা ভর্তি ফি ও দৈনিক ২০ টাকা করে আদায় করছেন। যারা দিতে অপারগতা জানায় তাদেরকে ওই রাস্তায় রিক্সা চালাতে দেয়া হয়না। টাকা নিয়ে রিক্সার পিছনে একটি সংখ্যা লিখে দেন যা তাদের অনুমোদনের স্বাক্ষ্য হিসেবে ব্যাবহৃত হয়। রিক্সা চালক সোহেলের কাছ থেকে ৮৫০ টাকা, আশিকুরের কাছ থেকে ১০০০ টাকা, আলমগীরের কাছ থেকে ৮০০ টাকা সহ ৪০/৫০ জনের কাছ থেকে তারা চাঁদা আদায় করেছেন। মাহবুব নামে একজন রিক্সাচালক জানায় সোমবার তার নিকট থেকে ৮০০ টাকা নেয়ার পরও তার রিক্সায় নাম্বার দেয়নি আর রিক্সাটি চালাতে দিচ্ছেনা। নুরুল ইসলাম (৬৫) নামে একজন বয়স্ক চালক জানান তার কাছে টাকা চাইলে তিনি দিতে অস্বীকৃতি জানালে অন্যত্র গিয়ে রিক্সা চালাতে বলেন। এ ব্যাপারে হবিরবাড়ী আঞ্চলিক শ্রমিকলীগের আহবায়ক মোঃ মাসুদ রানা বলেন আমি তাদের চিনানা, তাছারা চাঁদা আদায়ের বিষয়টি সম্পুর্ণ অবৈধ, খোঁজ নিয়ে এদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান। তিনি আরো বলেন আমাদের মাস্টারবাড়ী, কাঁশর এলাকায় কোন কমিটি নাই।
স্টাফ রিপোর্টার বর্ণমেলা নিউজ ডট কম: ময়মনসিংহের ভালুকায় (২৪নভেম্বর) মঙ্গলবার ভালুকার হবিরবাড়ীর মাষ্টারবাড়ী ,কাশর চৌরাস্তা এলাকায় চাঁদা বন্ধের দাবীতে কয়েকশ রিক্সা চালক কর্ম বিরতির মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়েছে। এ সময় তারা চাঁদাবাজদের হাত থেকে তাদেরকে রক্ষা করতে প্রশাসনের প্রতি দাবী জানিয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে মাস্টারবাড়ী, কাশর,গৌরিপুর ও পাড়াগাঁও এলাকার রিক্সাচালকরা কাশর চৌরাস্তায় জড়ো হয়ে কর্ম বিরতি পালন ও প্রতিবাদ কালে সাংবাদিকদের জানান ওই এলাকার শ্রমিকলীগ নেতা পরিচয়ে রুবেল ও মাসুদ সহ আরো অনেকে রিক্সা প্রতি এক হাজার টাকা ভর্তি ফি ও দৈনিক ২০ টাকা করে আদায় করছেন। যারা দিতে অপারগতা জানায় তাদেরকে ওই রাস্তায় রিক্সা চালাতে দেয়া হয়না। টাকা নিয়ে রিক্সার পিছনে একটি সংখ্যা লিখে দেন যা তাদের অনুমোদনের স্বাক্ষ্য হিসেবে ব্যাবহৃত হয়। রিক্সা চালক সোহেলের কাছ থেকে ৮৫০ টাকা, আশিকুরের কাছ থেকে ১০০০ টাকা, আলমগীরের কাছ থেকে ৮০০ টাকা সহ ৪০/৫০ জনের কাছ থেকে তারা চাঁদা আদায় করেছেন। মাহবুব নামে একজন রিক্সাচালক জানায় সোমবার তার নিকট থেকে ৮০০ টাকা নেয়ার পরও তার রিক্সায় নাম্বার দেয়নি আর রিক্সাটি চালাতে দিচ্ছেনা। নুরুল ইসলাম (৬৫) নামে একজন বয়স্ক চালক জানান তার কাছে টাকা চাইলে তিনি দিতে অস্বীকৃতি জানালে অন্যত্র গিয়ে রিক্সা চালাতে বলেন। এ ব্যাপারে হবিরবাড়ী আঞ্চলিক শ্রমিকলীগের আহবায়ক মোঃ মাসুদ রানা বলেন আমি তাদের চিনানা, তাছারা চাঁদা আদায়ের বিষয়টি সম্পুর্ণ অবৈধ, খোঁজ নিয়ে এদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান। তিনি আরো বলেন আমাদের মাস্টারবাড়ী, কাঁশর এলাকায় কোন কমিটি নাই।
মন্তব্যসমূহ