পণ চাওয়ায় ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে বিয়ে ভাঙ্গলো তরুণী





ঢাকা: পাত্রপক্ষ বিয়েতে পণ চাওয়ায় ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ে বিয়ে ভেঙ্গে দিলেন তরুণী। তরুণীর নাম রেময়া রামচন্দন। তিনি ভারতের কেরালার বাসিন্দা। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, রেময়ার বিয়ে ঠিকঠাক হয়েছিল বেশ কিছুদিন আগেই। কিন্তু পাত্রপক্ষ পণ চেয়েছিল। অথচ, সেদেশের১৯৬২ সালের আইন অনুযায়ী পণ নেওয়াটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তাই কিছুতেই মন মানছিল না রেময়ার। বিয়ে তো করতে হবে। কিন্তু যে পাত্র পণ চাইছে, তাকে বিয়ে করাটা কিছুতেই মেন নিতে পারছিলেন না তিনি। তাই সেই বিয়েতে সম্মতি ছিল না তার। না করে দিয়েছিলেন সেই বিয়েতে। অনেক ভেবে রেময়া আশ্রয় নিয়েছিলেন ফেসবুকের।
নিজের টাইমলাইনে মালয়লামে তিনি যা লিখেছিলেন, তা হলো, 'যারা আমায় জিজ্ঞেস করছেন, কেন আমি বিয়েটা ভেঙে দিলাম, তাদের জন্য আমার উত্তর। যার সঙ্গে আমার বিয়ের কথা চলছিল, তারা আমার বিয়েতে ৫ লক্ষ টাকা নগদ এবং ৫০ টি সোনার কয়েন চাইছিল। অথচ, তার আগে পাত্র আমায় বলেছিল, সে শুধুই আমাকে চায়। কিন্তু কথার খেলাপ করে। আমি পণ প্রথার বিরুদ্ধে। আর যারা কথার দাম দেয় না, তেমন পরিবারে নিজেকে জড়াতে চাইনি। তাই ওই বিয়ে ভেঙে দিয়েছি।'
রেময়ার এই ফেসবুক পোস্ট পরে সবাই তার প্রশংসাই করে। তার পাশে দাঁড়ায়। আর রেময়ার ওই পোস্ট ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে। হয়ে যায় ভাইরাল। পরে রেময়া সবাইকে তার আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
কিরণমালা দেখতে না দেওয়ায় শিশুর আত্মহত্যা
দ্য বেঙ্গলি টাইমস ডটকম
অ+ অ-প্রিন্ট
<a href='http://ads.bd-ads.com/adserver/ck.php?n=aef65122&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE' target='_blank'><img src='http://ads.bd-ads.com/adserver/avw.php?zoneid=107&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE&n=aef65122' border='0' alt='' /></a>
মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার দড়ি রাজনগর গ্রামে ইমন আলী (৭) নামে এক শিশু গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মঙ্গলবার রাতে ভারতীয় টিভি চ্যানেল ‘স্টার জলসায়’ কিরণমালা সিরিয়াল দেখতে না নেয়ায় শিশুটি গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে স্বজনরা জানিয়েছে। ইমন ওই গ্রামের বাউলশিল্পী শের আলীর ছেলে।

শের আলী জানান, তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে ইমন মেজো। মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে তিনি পাশের বাড়ি টেলিভিশনে কিরণমালা দেখতে যান।

এরপর ইমন ও ছোট ছেলে সুমন আহমেদকে (৪) ঘরে রেখে বাইরে থেকে দরজা আটকিয়ে তাদের মা বেবী আক্তারও টেলিভিশন দেখতে আসে।

এতে ইমন কিরণমালা দেখতে না পেয়ে অভিমান করে ঘরের ভেতর গলায় রশি পেঁচিয়ে ফাঁস নেয়। তা দেখে দরজার নিচের ফাঁকা দিয়ে সুমন বেড়িয়ে এসে মা-বাবাকে ডেকে নেয়। আমরা ইমনকে নামিয়ে হাসপাতালে নেয়ার চেষ্টা করি।

ততক্ষণে মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ায় তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়নি বলেও জানান শের আলী।

বেবী আক্তার জানান, ইমন তার সঙ্গে কিরণমালা দেখতে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু, সুমন ঘরে একা শুয়ে থাকবে বলে ইমনকে সঙ্গে নেয়া হয়নি। তাই অভিমান করে সে আত্মহত্যা করেছে। আর দুই বছর আগে ইমনের বড় ভাই সাইফুল ইসলাম (১০) গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছিল বলে জানান তিনি।

এ ব্যাপারে সিংগাইরের শান্তিনগর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ আওলাদ হোসেন জানান, রাতেই শিশুটির লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি।
- See more at: http://www.thebengalitimes.com/politics/2015/12/09/8518#sthash.1eptReuL.dpuf
কিরণমালা দেখতে না দেওয়ায় শিশুর আত্মহত্যা
দ্য বেঙ্গলি টাইমস ডটকম
অ+ অ-প্রিন্ট
<a href='http://ads.bd-ads.com/adserver/ck.php?n=aef65122&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE' target='_blank'><img src='http://ads.bd-ads.com/adserver/avw.php?zoneid=107&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE&n=aef65122' border='0' alt='' /></a>
মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার দড়ি রাজনগর গ্রামে ইমন আলী (৭) নামে এক শিশু গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মঙ্গলবার রাতে ভারতীয় টিভি চ্যানেল ‘স্টার জলসায়’ কিরণমালা সিরিয়াল দেখতে না নেয়ায় শিশুটি গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে স্বজনরা জানিয়েছে। ইমন ওই গ্রামের বাউলশিল্পী শের আলীর ছেলে।

শের আলী জানান, তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে ইমন মেজো। মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে তিনি পাশের বাড়ি টেলিভিশনে কিরণমালা দেখতে যান।

এরপর ইমন ও ছোট ছেলে সুমন আহমেদকে (৪) ঘরে রেখে বাইরে থেকে দরজা আটকিয়ে তাদের মা বেবী আক্তারও টেলিভিশন দেখতে আসে।

এতে ইমন কিরণমালা দেখতে না পেয়ে অভিমান করে ঘরের ভেতর গলায় রশি পেঁচিয়ে ফাঁস নেয়। তা দেখে দরজার নিচের ফাঁকা দিয়ে সুমন বেড়িয়ে এসে মা-বাবাকে ডেকে নেয়। আমরা ইমনকে নামিয়ে হাসপাতালে নেয়ার চেষ্টা করি।

ততক্ষণে মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ায় তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়নি বলেও জানান শের আলী।

বেবী আক্তার জানান, ইমন তার সঙ্গে কিরণমালা দেখতে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু, সুমন ঘরে একা শুয়ে থাকবে বলে ইমনকে সঙ্গে নেয়া হয়নি। তাই অভিমান করে সে আত্মহত্যা করেছে। আর দুই বছর আগে ইমনের বড় ভাই সাইফুল ইসলাম (১০) গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছিল বলে জানান তিনি।

এ ব্যাপারে সিংগাইরের শান্তিনগর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ আওলাদ হোসেন জানান, রাতেই শিশুটির লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি।
- See more at: http://www.thebengalitimes.com/politics/2015/12/09/8518#sthash.1eptReuL.dpuf

গেইলের ছক্কার ঝড়ে দর্শকদের পয়সা উশুল!

- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/sport/2015/12/09/300015#sthash.CgIdlfnL.dpuf

মন্তব্যসমূহ