শেষ মুহুর্তে এসে সীমানা নির্ধারণ ও ভোটার তালিকা সংশোধন সংক্রান্ত জটিলতায় স্থগিত হয়ে যায় ময়মনসিংহের গফরগাঁও পৌরসভা নির্বাচন। গত মঙ্গলবার বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ জনৈক মোহাম্মদ আলী ও হেলাল উদ্দিনের দায়ের করা রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে তিন মাসের জন্য গফরগাঁও পৌর নির্বাচনে স’গিতাদেশ দিয়েছিলেন।
পরে গতকাল বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করেন গফরগাঁও পৌরসভার মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব ইকবাল হোসেন সুমন। ওই আবেদনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ ছয় সপ্তাহের জন্য স’গিত করে আদেশ দেন অবকাশকালীন চেম্বার বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলীর আদালত। সুমনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আব্দুল বাসেত মজুমদার। এতে করে গফরগাঁও পৌরসভা নির্বাচনে আর কোন বাধা রইলো না। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা। রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন এডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন।
গফরগাঁও পৌরসভার আ.লীগ দলীয় নৌকা প্রতিকের মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব ইকবাল হোসেন সুমন বলেন, আমাদের সবার প্রত্যাশা জয়ের। আর ভোটারদের প্রত্যাশা ভোটাধিকার প্রয়োগ করে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে বিজয়ী করে আনা। হঠাৎ নির্বাচন বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবরে সাময়িক ছন্দ পতন হলেও আবারো শুরু হয়েছে নির্বাচনের ডঙ্কা। আশা করছি ভোটাররা আমাকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করবেন।
নির্বাচনে আর কোন বাধা নেয় এ খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে এখানকার চাখানা আর মাঠে ময়দানে দেখা দেয় কোলাহল আর উৎসবের আমেজ। প্রার্থীরা নেমে পড়েন ভোটযুদ্ধে। শুরু হয় ভোটারের দ্বারে দ্বারে দৃপ্ত পদযাত্রা। এছাড়াও পৌর এলাকার বেশ কয়েকস’ানে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করে আ.লীগের নেতা-কর্মী ও সাধারণ ভোটাররা।
এবার নির্বাচনে প্রথম ভোটাধিকার প্রয়োগকারী আনোয়ারুল হক, ইমরানসহ বেশ কয়েকজন তরুন ভোটার বলেন, ভীষন উত্তেজিত ছিলাম প্রাপ্ত বয়স্ক হয়ে জীবনের প্রথম ভোট দিব বলে। কিন্ত নির্বাচন স্থগিতের খবর শুনে মর্মাহত হয়েছিলা। পূনরায় পৌর নির্বাচনে বাধা কেটে যাওয়ায় আমরা আনন্দিত।
গফরগাঁও উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও রিটানিং অফিসার সিদ্ধার্থ শংকর কুন্ডু বলেন, শুনেছি চেম্বার আদালতের আদেশে যথারীতি আগামী ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্টিত হবে। তবে এখনো পর্যন্ত কোন চিঠি পায়নি।
পরে গতকাল বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করেন গফরগাঁও পৌরসভার মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব ইকবাল হোসেন সুমন। ওই আবেদনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ ছয় সপ্তাহের জন্য স’গিত করে আদেশ দেন অবকাশকালীন চেম্বার বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলীর আদালত। সুমনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আব্দুল বাসেত মজুমদার। এতে করে গফরগাঁও পৌরসভা নির্বাচনে আর কোন বাধা রইলো না। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা। রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন এডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন।
গফরগাঁও পৌরসভার আ.লীগ দলীয় নৌকা প্রতিকের মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব ইকবাল হোসেন সুমন বলেন, আমাদের সবার প্রত্যাশা জয়ের। আর ভোটারদের প্রত্যাশা ভোটাধিকার প্রয়োগ করে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে বিজয়ী করে আনা। হঠাৎ নির্বাচন বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবরে সাময়িক ছন্দ পতন হলেও আবারো শুরু হয়েছে নির্বাচনের ডঙ্কা। আশা করছি ভোটাররা আমাকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করবেন।
নির্বাচনে আর কোন বাধা নেয় এ খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে এখানকার চাখানা আর মাঠে ময়দানে দেখা দেয় কোলাহল আর উৎসবের আমেজ। প্রার্থীরা নেমে পড়েন ভোটযুদ্ধে। শুরু হয় ভোটারের দ্বারে দ্বারে দৃপ্ত পদযাত্রা। এছাড়াও পৌর এলাকার বেশ কয়েকস’ানে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করে আ.লীগের নেতা-কর্মী ও সাধারণ ভোটাররা।
এবার নির্বাচনে প্রথম ভোটাধিকার প্রয়োগকারী আনোয়ারুল হক, ইমরানসহ বেশ কয়েকজন তরুন ভোটার বলেন, ভীষন উত্তেজিত ছিলাম প্রাপ্ত বয়স্ক হয়ে জীবনের প্রথম ভোট দিব বলে। কিন্ত নির্বাচন স্থগিতের খবর শুনে মর্মাহত হয়েছিলা। পূনরায় পৌর নির্বাচনে বাধা কেটে যাওয়ায় আমরা আনন্দিত।
গফরগাঁও উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও রিটানিং অফিসার সিদ্ধার্থ শংকর কুন্ডু বলেন, শুনেছি চেম্বার আদালতের আদেশে যথারীতি আগামী ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্টিত হবে। তবে এখনো পর্যন্ত কোন চিঠি পায়নি।
মন্তব্যসমূহ