২০১৬ কে স্বাগত জানাতেই থার্টি ফার্ষ্ট নাইটে আনুষ্ঠানিক যাত্রা ॥ কুয়াকাটায় বিশ্বের বড় ইলিশের পেটে রেঁস্তোরা
স্টাফ রিপোর্টার: কুয়াকাটায় পর্যটকদের আকৃষ্ট ও বিনোদনের বাড়তি আয়োজনের জন্য সম্প্রতি বিশ্বের বড় ইলিশের পেটে ইলিশ রেস্তোরাঁ নির্মানের কাজ শেষ পর্যায়ে। কৃত্রিম ওই ৭২ ফুট লম্বা ইলিশ ক্যাপেটের নামানুসারে মহা-সড়ক লাগোয়া এলজিইডির বাংলোর বিপরীতে আনুমানিক ২ বিঘা জমিতে বছর খানেক আগে প্রকল্প গ্রহন করে কাজ শুরু করেন ইলিশ পার্ক এ্যান্ড রিসোর্ট নির্মানের। ওই পার্ক ও রিসোর্টে ইতিমধ্যে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে কৃত্রিম বাঘ, সিংহ, হরিন, কুমির, বক, কচ্ছপ, জিরাফসহ নানা প্রজাতির জীবজন্তু। পার্কে ঢুকলেই বিদেশী কুকুর সমগ্র পার্ক ঘুরিয়ে নিয়ে যাবে ইলিশ রেস্তোরাঁয়। পার্কে মূল ফটকে পাশেই রাখা হয়েছে কুয়াকাটার নানা পেশাজীবিদের কৃষ্টি কালচার, আদীবাসী রাখাইনদের বৈচিত্রময় জীবন জীবিকার ফটো গ্যালারি। সমগ্র পার্কের চারদিকের কৃত্রিম লোকের নানা প্রজাতির সামদ্রিক দেশীও বিদেশী মাছ। সাজানো হয়েছে ফুল ও ফলের গাছ দিয়ে। পাঁচটি গোল ঘর, ইলিশ ক্যাফে, লেক, ফিস মিউজিয়াম, ফটোগ্যালারী, সাম্পান মঞ্চ, জুস কর্নার সহ লাইভ এ্যনিমল ও বিভিন্ন প্রানীর ভাষ্কর্য। এছাড়াও তৈরী হচ্ছে উডেন কটেজ, শিশুদের বিনোদন পার্ক। ইলিশ পার্ক এ্যান্ড রিসোর্টটি পিকনিক,কনফারেন্স,কনসার্ট,বিয়েসহ যে কোন অনুষ্ঠানের জন্য পার্কটি ভাড়া নেয়ারও সুযোগ থাকবে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।
বাঁশ ও ছনের ঘরে বসে খাদ্য গ্রহন এবং একই সাথে বিনোদন পর্যটকদের নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে ট্যুরিজম ব্যবসায়ী হোসাইন আমির জানিয়েছে। উদ্বোধনের আগেই স্থানীয় স্কুল কলেজের পড়–য়া শিক্ষার্থীরা ইলিশ পার্ক ও হোটেল দেখার জন্য ভীড় করছে। অভিবাবকরা নিয়ে যাচ্ছে তাদের সন্তানদের।
টুরিষ্ট গাইড আবুল হোসেন রাজু বলেন, ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য কুয়াকাটায় এরকম অসংখ্য পর্যটন জোন তৈরী হলেই এই পর্যটন কেন্দ্রের ইতিবাচক প্রভাব পরতো।
সরকারের পর্যটন বর্ষ ২০১৬ কে স্বাগত জানাতেই থার্টি ফার্ষ্ট নাইটে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করবে বলে জানিয়েছে, ইলিশ পার্ক এ্যান্ড রিসোর্ট’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সাংবাদিক রুমান ইমতিয়াজ তুষার। তিনি আরোও বলেন, ইলিশ পার্কের ইলিশ রেস্তোরাঁয় পর্যটকদের জন্য থাকবে ইলিশের সব রকমের মজাদার খাবার এবং সামুদ্রিক মাছের ফ্রাইসহ থাকবে বারবিকিউ।
বাঁশ ও ছনের ঘরে বসে খাদ্য গ্রহন এবং একই সাথে বিনোদন পর্যটকদের নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে ট্যুরিজম ব্যবসায়ী হোসাইন আমির জানিয়েছে। উদ্বোধনের আগেই স্থানীয় স্কুল কলেজের পড়–য়া শিক্ষার্থীরা ইলিশ পার্ক ও হোটেল দেখার জন্য ভীড় করছে। অভিবাবকরা নিয়ে যাচ্ছে তাদের সন্তানদের।
টুরিষ্ট গাইড আবুল হোসেন রাজু বলেন, ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য কুয়াকাটায় এরকম অসংখ্য পর্যটন জোন তৈরী হলেই এই পর্যটন কেন্দ্রের ইতিবাচক প্রভাব পরতো।
সরকারের পর্যটন বর্ষ ২০১৬ কে স্বাগত জানাতেই থার্টি ফার্ষ্ট নাইটে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করবে বলে জানিয়েছে, ইলিশ পার্ক এ্যান্ড রিসোর্ট’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সাংবাদিক রুমান ইমতিয়াজ তুষার। তিনি আরোও বলেন, ইলিশ পার্কের ইলিশ রেস্তোরাঁয় পর্যটকদের জন্য থাকবে ইলিশের সব রকমের মজাদার খাবার এবং সামুদ্রিক মাছের ফ্রাইসহ থাকবে বারবিকিউ।
মন্তব্যসমূহ