স্টাফ রিপোর্টার: নির্বাচনে ভোট গ্রহনের দিন ঘনিয়ে আসায় এবং প্রথম বারের মতো দলীয় ভাবে নৌকা ,ধানের শীষ প্রতীক হওয়ায় প্রচারনায় প্রতিদিনই যোগ হচ্ছে নতুন নতুন মাত্রা। ভোটারদেরও উৎসাহের কোন কমতি নাই । নানান জল্পনা কল্পনা করছেন পৌরবাসী কে হচ্ছেন এই পৌরপিতা । প্রচারনা চালাচ্ছেন স্ব স্ব প্রার্থীরা । নেতা কর্মীদের সাথে নিয়ে পৌরসভার আনাচে কানাচে দিন রাত বিরামহীন ব্যাপক গনসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন প্রার্থীরা। ঘুরছেন পাড়া মহল্লায়, যাচ্ছেন বাড়ীতে বাড়ীতে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ।
উপজেলা আওয়ামীলীগের স্বাস’্য বিষয়ক সম্পাদক ও বর্তমান মেয়র ডা. মেজবাহ উদ্দিন কাইয়ূম মেয়র পদে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নৌকা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অন্যদিকে জেলা বিএনপি ও ভালুকা পৌর বিএনপির সদস্য দুইবারের সাবেক মেয়র আলহাজ্ব মফিজ উদ্দিন সরকারকে টপকে বিএনপির দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়ে ৬নং ভালুকা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও উপজেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক আলহাজ্ব হাতেম খান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দলের সিদ্ধান- উপেক্ষা করে হাতেম খানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী হিসেবে মাঠে রয়েছেন মফিজউদ্দিন সরকার। তার প্রতীক জগ। মফিজউদ্দিন সরকার ছাড়াও ভালুকা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক ও আওয়ামী পরিবারের লোক আলহাজ্ব ওমর ফারুক মাস্টার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মেয়র পদে আওয়ামীলীগের প্রার্থীর নিজস্ব জনমত এবং সরকার দলীয় প্রার্থী হওয়ায় তিনি নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন সুবিধাজনক অবস’ানে। বিএনপি প্রার্থী আলহাজ্ব হাতেম খান একজন দানবীর এবং পরীক্ষিত রাজনৈতিক নেতা হিসেবে তার জনপ্রিয়তাও তুঙ্গে। উপজেলা বিএনপির বিবাদমান দু’টি গ্রুপ উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও নির্বাহী কমিটির সদস্য ফখর উদ্দিন আহমেদ বাচ্চুর নেতৃত্বে মূল অংশ এবং গেল উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ময়মনসিংহ জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ ফোরামের মহাসচিব আলহাজ্ব মোর্শেদ আলমের নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা জানবাজি রেখে কাজ করায় বিএনপি দলীয় প্রার্থী হিসেবে আলহাজ্ব হাতেম খান রয়েছেন বেশ ভাল ফর্মে। তবে গত ২৮ নভেম্বরসহ কয়েক দফা পুলিশী বাধার সম্মুখীন হয়েছেন বলে দাবী করেছেন উপজেলা বিএনপি।
বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থি আলহাজ্ব মফিজউদ্দিন সরকার বলেন, জনগনের সমর্থন ও ভালবাসায় দুইবার ভালুকা পৌরসভার মেয়র এবং চারবার ভালুকা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলাম। এবারও তাদের ভালবাসা ও সমর্থনে নির্বাচনে জয়ী হতে পারব। এদিকে আলহাজ্ব ওমর ফারুক মাস্টার বলেন, আমি একজন অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক। পৌরসভার ভিতরে আমার অনেক ছাত্র/ছাত্রী ও অভিভাবক রয়েছে। সকলের সহযোগিতা পেলে নির্বাচনে জয়ী হয়ে পৌরবাসির সেবা করতে পারব। বিএনপির দলীয় প্রার্থী আলহাজ্ব হাতেম খান জানান, দল আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন দলীয় নেতাকর্মী ও ভোটারদের আন-রিক সহযোগিতায় সকল প্রতিবন্ধকতা দুর করে নির্বাচনে জয়ী হয়ে পৌরবাসির সেবা করতে পারব ইনশাআল্লাহ। অন্যদিকে আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থি ডা. মেজবাহ উদ্দিন কাইয়ুম জানান, দলের নেতাকর্মীরা নৌকার পক্ষে কাজ করে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ভালুকা পৌরসভার মেয়র উপহার দিতে পারব বলে আমার বিশ্বাস।
প্রার্থীদের আনা গোনায় পৌরসভার চায়ের ষ্টল ,অফিস পাড়ায় ব্যাপক আলোড়ন সুষ্টি করেছে। প্রতিদিনই নানান জল্পনা কল্পনা করছেন ভোটাররা । শীতের আগমন- ভোটের হাওয়া একসাথে হওয়ায় চায়ের কাপে নির্বাচনী ঝর বইছে । সবারই একটাই প্রশ্ন ! কে হচ্ছেন পরবর্তী পৌর পিতা । প্রায় ২২হাজার ভোটের এই পৌরসভায় কে হচ্ছেন পরবর্তী পৌরপিতা তা জানতে অপেক্ষা করতে হবে ৩০ শে ডিসেম্বর পর্যনত্ম ।
বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থি আলহাজ্ব মফিজউদ্দিন সরকার বলেন, জনগনের সমর্থন ও ভালবাসায় দুইবার ভালুকা পৌরসভার মেয়র এবং চারবার ভালুকা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলাম। এবারও তাদের ভালবাসা ও সমর্থনে নির্বাচনে জয়ী হতে পারব। এদিকে আলহাজ্ব ওমর ফারুক মাস্টার বলেন, আমি একজন অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক। পৌরসভার ভিতরে আমার অনেক ছাত্র/ছাত্রী ও অভিভাবক রয়েছে। সকলের সহযোগিতা পেলে নির্বাচনে জয়ী হয়ে পৌরবাসির সেবা করতে পারব। বিএনপির দলীয় প্রার্থী আলহাজ্ব হাতেম খান জানান, দল আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন দলীয় নেতাকর্মী ও ভোটারদের আন-রিক সহযোগিতায় সকল প্রতিবন্ধকতা দুর করে নির্বাচনে জয়ী হয়ে পৌরবাসির সেবা করতে পারব ইনশাআল্লাহ। অন্যদিকে আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থি ডা. মেজবাহ উদ্দিন কাইয়ুম জানান, দলের নেতাকর্মীরা নৌকার পক্ষে কাজ করে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ভালুকা পৌরসভার মেয়র উপহার দিতে পারব বলে আমার বিশ্বাস।
প্রার্থীদের আনা গোনায় পৌরসভার চায়ের ষ্টল ,অফিস পাড়ায় ব্যাপক আলোড়ন সুষ্টি করেছে। প্রতিদিনই নানান জল্পনা কল্পনা করছেন ভোটাররা । শীতের আগমন- ভোটের হাওয়া একসাথে হওয়ায় চায়ের কাপে নির্বাচনী ঝর বইছে । সবারই একটাই প্রশ্ন ! কে হচ্ছেন পরবর্তী পৌর পিতা । প্রায় ২২হাজার ভোটের এই পৌরসভায় কে হচ্ছেন পরবর্তী পৌরপিতা তা জানতে অপেক্ষা করতে হবে ৩০ শে ডিসেম্বর পর্যনত্ম ।
মন্তব্যসমূহ