স্টাফ রিপোর্টার: ভালুকা উপজেলার ধীতপুর গ্রামের সিঙ্গাপুর প্রবাসী রমজান আলীর স্ত্রী ফরিদা ইয়াছমিন স্বামীর পাঠানো নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার প্রায় অর্ধকোটি টাকা মূল্যের মালামাল নিয়ে দেবর আকরাম হোসেন শিশিরের সাথে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে। বিয়ের পূর্বে প্রতারনা করে রমজানের পিতার মৃত আফাজ উদ্দিনের কাছ থেকে ব্যাংকের ঋণের নাম করে সমোধয় (১একর ২৫ শতাংশ) আকরাম হোসেন শিশির ও ফরিদার নামে রেজিস্ট্রি করে নিয়ে যায়। এ নিয়ে ভোক্তভূগিরা স্থানীয় চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম কামালের কাছে বিচার প্রার্থী হয়েও ব্যর্থ হয়েছেন।
জানাযায়, ধীতপুর গ্রামের মোঃ রমজান আলী বিগত ২০০২সাল থেকে ১০ বছর যাবৎ সিঙ্গাপুরে চাকুরি করেছেন তিনি চাকুরিরত অবস্থায় তাঁর উপার্জিত নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার দুই সন্তানের মা স্ত্রী ফরিদার নামে টাকা পাঠাইতেন। বিদেশে থাকার সময় রমজানের পাঠানো টাকা দিয়ে ফরিদা ইয়াছমিন তার নামে স্কয়ার মাস্টার বাড়িতে ০৩ শতাংশ জমি খরিদ করেন। রমজান বিদেশ থাকা অবস্থায় ফরিদা রমজানের আপন ছোট ভাই আকরাম হোসনে শিশিরের সাথে চুটিয়ে পরকিয়া চালিয়ে যায়। পরকিয়ার টানে রমজান আলী স্ত্রী ফরিদা ইয়াছমিন তাঁর দেবর আকরাম হোসেন শিশিরের যোগ সাজসে নগদ অর্থ,স্বর্ণালংকার ও জমি বিক্রির করে সব টাকা পয়সা নিয়া দেবরের সাথে ঘর বাঁধে।
ফরিদা ও শিশির রমজানের পিতা আফাজ উদ্দিনকে মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে ব্যাংক থেকে ব্যাংক থেকে ঋণ উত্তোলনের কথা বলে পিতার সব সম্পত্তি জালিয়াতির মাধ্যমে রেজিস্ট্রি দলিল করে নিয়ে যায়। শিশির তার পিতাকে দিয়ে ভালুকা কৃষি ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করে সেই টাকাও আত্নসাত করে। জমিও টাকার শোকে রমজানের পিতা আফাজ উদ্দিন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গত রমজান মাসে মারাযান। মৃত্যুর আগ মুহূর্তে বাকরুদ্ধ পিতার কাছ থেকে সাদা স্ট্যাম্পে টিপসহি নিয়ে বর্তমানে জাল দলিল করার পায়তারা করছে। রমজানের স্ত্রী ফরিদা ও শিশিরের এহেন কুকর্মের প্রতিবাদ করলে শিশির এলাকার গোন্ডাপান্ডা নিয়ে রমজান ও রমজানের দুই বোন শরিফা এবং খাদিজাকে মারধর করে আহত করে উল্টো থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন।লম্পট শিশির ইতিমধ্যেই ফরিদাকে ঘরে রেখে আরও একটি বিয়ে করেন।
এ সব ঘটনায় সর্বস্বান্ত রমজান এলাকার স্থানীয় চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম কামালের কাছে বিচার প্রার্থী হলে,চেয়ারম্যান শিশিরের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে রমজানকে ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত করেন। শিশির গোন্ডাপান্ডা নিয়ে প্রকাশ্যে রমজানকে হুমকি দিচ্ছে। রমজান সবকিছু হারিয়ে এখন নিঃস্ব। রমজান স্থানীয় চেয়ারম্যানের কাছে সুষ্ঠু বিচার না পেয়ে ভালুকা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে ন্যায় বিচারের প্রার্থনা করে
জানাযায়, ধীতপুর গ্রামের মোঃ রমজান আলী বিগত ২০০২সাল থেকে ১০ বছর যাবৎ সিঙ্গাপুরে চাকুরি করেছেন তিনি চাকুরিরত অবস্থায় তাঁর উপার্জিত নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার দুই সন্তানের মা স্ত্রী ফরিদার নামে টাকা পাঠাইতেন। বিদেশে থাকার সময় রমজানের পাঠানো টাকা দিয়ে ফরিদা ইয়াছমিন তার নামে স্কয়ার মাস্টার বাড়িতে ০৩ শতাংশ জমি খরিদ করেন। রমজান বিদেশ থাকা অবস্থায় ফরিদা রমজানের আপন ছোট ভাই আকরাম হোসনে শিশিরের সাথে চুটিয়ে পরকিয়া চালিয়ে যায়। পরকিয়ার টানে রমজান আলী স্ত্রী ফরিদা ইয়াছমিন তাঁর দেবর আকরাম হোসেন শিশিরের যোগ সাজসে নগদ অর্থ,স্বর্ণালংকার ও জমি বিক্রির করে সব টাকা পয়সা নিয়া দেবরের সাথে ঘর বাঁধে।
ফরিদা ও শিশির রমজানের পিতা আফাজ উদ্দিনকে মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে ব্যাংক থেকে ব্যাংক থেকে ঋণ উত্তোলনের কথা বলে পিতার সব সম্পত্তি জালিয়াতির মাধ্যমে রেজিস্ট্রি দলিল করে নিয়ে যায়। শিশির তার পিতাকে দিয়ে ভালুকা কৃষি ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করে সেই টাকাও আত্নসাত করে। জমিও টাকার শোকে রমজানের পিতা আফাজ উদ্দিন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গত রমজান মাসে মারাযান। মৃত্যুর আগ মুহূর্তে বাকরুদ্ধ পিতার কাছ থেকে সাদা স্ট্যাম্পে টিপসহি নিয়ে বর্তমানে জাল দলিল করার পায়তারা করছে। রমজানের স্ত্রী ফরিদা ও শিশিরের এহেন কুকর্মের প্রতিবাদ করলে শিশির এলাকার গোন্ডাপান্ডা নিয়ে রমজান ও রমজানের দুই বোন শরিফা এবং খাদিজাকে মারধর করে আহত করে উল্টো থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন।লম্পট শিশির ইতিমধ্যেই ফরিদাকে ঘরে রেখে আরও একটি বিয়ে করেন।
এ সব ঘটনায় সর্বস্বান্ত রমজান এলাকার স্থানীয় চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম কামালের কাছে বিচার প্রার্থী হলে,চেয়ারম্যান শিশিরের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে রমজানকে ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত করেন। শিশির গোন্ডাপান্ডা নিয়ে প্রকাশ্যে রমজানকে হুমকি দিচ্ছে। রমজান সবকিছু হারিয়ে এখন নিঃস্ব। রমজান স্থানীয় চেয়ারম্যানের কাছে সুষ্ঠু বিচার না পেয়ে ভালুকা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে ন্যায় বিচারের প্রার্থনা করে
মন্তব্যসমূহ