ময়মনসিংহের ভালুকায় রাবেয়া
আক্তার নামে ১৫ মাসের কন্যাশিশুকে ছুরি দিয়ে গলাকেটে হত্যার পর ওই ছুরি
দিয়েই নিজ বুকে আঘাত করে ও বিষপানে আত্মহত্যা করেছে জামিল হোসেন (৪০) নামে
এক পাষন্ড বাবা। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার (৯ ফেব্র“য়ারি) ভোরে উপজেলার
আঙ্গারগাড়া বড়চালা বেলাপাগলামোড় এলাকায়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার আঙ্গারগাড়া বড়চালা বেলাপাগলা এলাকার নূর মোহাম্মদের ছেলে ভ্যানচালক জামিল হোসেন স্ত্রী সাবিনা আক্তার (৩০), দুই ছেলে সাখাওয়াত হোসেন (১১), শাহ্পরান (৪) ও শিশুকন্যা রাবেয়াকে নিয়ে চরম দারিদ্রের মাঝে জীবন যাপন করে আসছিল এবং বেশ ঋণগ্রস্তও ছিলেন। এরই জের হিসেবে তিনি নিজ কন্যা সন্তানকে হত্যা করে নিজে আত্মহত্যা করতে পারেন।
এলাকাবাসি জানান, জামিল হোসেন দেওয়ানবাগ দরগাহ শরীফের একজন আশেকান (ভক্ত) এবং বাড়ির পিছনে আলাদা একটি ঘরে তিনি দরগাশরীফের সামিয়ানা টানিয়ে তাতে ফজরের নামাজের পর প্রতিদিনই তালিম করতেন। আজ ফজরের নামাজের পর জামিল হোসেন ওই ঘরে নিয়ে শিশুকন্যা রাবেয়াকে ছুরি দিয়ে জবাই করে হত্যা করে এবং পরে ওই ছুরি দিয়ে নিজের বুকে আঘাত করে এবং বিষ পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। এ সময় স্ত্রী সাবিনা পাকের ঘরে রান্না করছিলেন। খোঁজ পেয়ে বাড়ির লোকজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় জামিলকে ভালুকা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার আঙ্গারগাড়া বড়চালা বেলাপাগলা এলাকার নূর মোহাম্মদের ছেলে ভ্যানচালক জামিল হোসেন স্ত্রী সাবিনা আক্তার (৩০), দুই ছেলে সাখাওয়াত হোসেন (১১), শাহ্পরান (৪) ও শিশুকন্যা রাবেয়াকে নিয়ে চরম দারিদ্রের মাঝে জীবন যাপন করে আসছিল এবং বেশ ঋণগ্রস্তও ছিলেন। এরই জের হিসেবে তিনি নিজ কন্যা সন্তানকে হত্যা করে নিজে আত্মহত্যা করতে পারেন।
এলাকাবাসি জানান, জামিল হোসেন দেওয়ানবাগ দরগাহ শরীফের একজন আশেকান (ভক্ত) এবং বাড়ির পিছনে আলাদা একটি ঘরে তিনি দরগাশরীফের সামিয়ানা টানিয়ে তাতে ফজরের নামাজের পর প্রতিদিনই তালিম করতেন। আজ ফজরের নামাজের পর জামিল হোসেন ওই ঘরে নিয়ে শিশুকন্যা রাবেয়াকে ছুরি দিয়ে জবাই করে হত্যা করে এবং পরে ওই ছুরি দিয়ে নিজের বুকে আঘাত করে এবং বিষ পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। এ সময় স্ত্রী সাবিনা পাকের ঘরে রান্না করছিলেন। খোঁজ পেয়ে বাড়ির লোকজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় জামিলকে ভালুকা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
ভালুকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুন অর রশীদ জানান,অভাবের
তাড়নায় ও পারিবারিক কলহের জেরে এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটতে পারে। পুলিশ নিহত
দুইজনের লাশ উদ্ধার করেছে মর্গে প্রেরন করেছে।
মন্তব্যসমূহ