পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি ।।
ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত সদস্য না হয়েও মেম্বার নামে পরিচিত পার্বতীপুরের পার্শ্ববর্তী উপজেলা বদরগঞ্জে উপজেলার রামনাথপুর ইউনিয়নের ২নং ওর্য়াডের দক্ষিন রামনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা পিতা মৃতঃ সোহরাব হোসেনের ছেলে মোঃ ইউছুফ আলী (ঘাস মেম্বার)।
নির্বাচিত সদস্য না হয়েও মেম্বার বলে ডাকার উদ্দেশ্য জানতে চাইলে এলাকাবাসীর জানান, এই ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বারের যে দায়িত্ব তার চেয়ে তিনি বেশী খোঁজ খবর রাখেন তিনি তাদের। তারা আরও জানান এই এলাকায় গরীব মানুষের মেয়ে বিয়েতে তিনি আর্থিক সহযোগীতা, যে গ্রামে টিবওয়েল নাই তিনি সেখানে টিবওয়েল কিনে দেন, এলাকার রাস্তাঘাটের মাটি ভরাট করে দেন। গায়ের ছেলেদের খেলাধুলার জন্য দুইটি ফুটবল কিনে দেন। যদিও তাঁর নিজের সংসারেই কাটে অভাব অনাটনের মধ্যে দিয়ে। কত মেম্বারকেইতো মেম্বার বানালাম কেউ তো আমাদের জন্য কিছু করেন নাই,নিজ নিজ র্সাথ ছাড়া। কিন্তু ঘাস মেম্বার আমাদের জন্য মেম্বার না হয়েও যা করেছে মেম্বার বানিয়ে গ্রামের জন্য আরো কিছু করার সুযোগ করে দিতে চাই ।
পরিবারের কাছে জানতে তাঁর মা জানান ছোট্টবেলা থেকেই অপরের বিপদে আপদে সুখে দুঃখে সবসময় পাশে গিয়ে দাড়ান। তাঁর স্ত্রী বলেন সে নিজের সংসারে ছেলেমেয়েদের, সংসারের দিকে খেয়াল রেখে অপরের বিপদে আপদে সুখে দুঃখে এগিয়ে যান। বিয়ের ১৮ বছরেও সে সংসারের কোন উন্নতি আনতে পারেনি সে শুধু মাত্র এই একটি কারনে।
গ্রায়ের লোকজন আপনাকে ঘাস মেম্বার বলে ডাকে তাতে আপনার কোন আপত্তি আছে কিনানা প্রশ্ন করলে বলেন-না, গ্রামের গ্রামের লোকজন আমাকে ভালবেসে ঘাস মেম্বার বলে ডাকে।মেম্বার হতে চাইও না কিন্তু গায়ের মানুষ জনের আবদার ওতো ফেলতে পারি না, সবাই আমাকে মেম্বারের চোখে দেখতে চায় । মেম্বার হতে পারি আর না পারি সারা জীবন গায়ের মানুষের পাশে থেকে সেবা করে যেতে চাই।
নির্বাচিত সদস্য না হয়েও মেম্বার বলে ডাকার উদ্দেশ্য জানতে চাইলে এলাকাবাসীর জানান, এই ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বারের যে দায়িত্ব তার চেয়ে তিনি বেশী খোঁজ খবর রাখেন তিনি তাদের। তারা আরও জানান এই এলাকায় গরীব মানুষের মেয়ে বিয়েতে তিনি আর্থিক সহযোগীতা, যে গ্রামে টিবওয়েল নাই তিনি সেখানে টিবওয়েল কিনে দেন, এলাকার রাস্তাঘাটের মাটি ভরাট করে দেন। গায়ের ছেলেদের খেলাধুলার জন্য দুইটি ফুটবল কিনে দেন। যদিও তাঁর নিজের সংসারেই কাটে অভাব অনাটনের মধ্যে দিয়ে। কত মেম্বারকেইতো মেম্বার বানালাম কেউ তো আমাদের জন্য কিছু করেন নাই,নিজ নিজ র্সাথ ছাড়া। কিন্তু ঘাস মেম্বার আমাদের জন্য মেম্বার না হয়েও যা করেছে মেম্বার বানিয়ে গ্রামের জন্য আরো কিছু করার সুযোগ করে দিতে চাই ।
পরিবারের কাছে জানতে তাঁর মা জানান ছোট্টবেলা থেকেই অপরের বিপদে আপদে সুখে দুঃখে সবসময় পাশে গিয়ে দাড়ান। তাঁর স্ত্রী বলেন সে নিজের সংসারে ছেলেমেয়েদের, সংসারের দিকে খেয়াল রেখে অপরের বিপদে আপদে সুখে দুঃখে এগিয়ে যান। বিয়ের ১৮ বছরেও সে সংসারের কোন উন্নতি আনতে পারেনি সে শুধু মাত্র এই একটি কারনে।
গ্রায়ের লোকজন আপনাকে ঘাস মেম্বার বলে ডাকে তাতে আপনার কোন আপত্তি আছে কিনানা প্রশ্ন করলে বলেন-না, গ্রামের গ্রামের লোকজন আমাকে ভালবেসে ঘাস মেম্বার বলে ডাকে।মেম্বার হতে চাইও না কিন্তু গায়ের মানুষ জনের আবদার ওতো ফেলতে পারি না, সবাই আমাকে মেম্বারের চোখে দেখতে চায় । মেম্বার হতে পারি আর না পারি সারা জীবন গায়ের মানুষের পাশে থেকে সেবা করে যেতে চাই।
মন্তব্যসমূহ