তানজিয়া আফরিন এলিনা : শুধু এক তনু,র বিচার আমি চাই না, আমি চাই প্রতিটা দিন যে সকল তনু, ধর্ষণ হচ্ছে তার বিচার। যখন সবাই তনু,র ধর্ষণ কারিদের বিচার চাইছে, তখন আরো যে সকল তনু ধর্ষণ হচ্ছে তার বিচার কে চাইবে????
আসলে আমরা মূল উৎস কে খুজে বের করার চেষ্টা করিনা, তাই আমাদের সমাজের নারী জাতির এই করুন পরিনতি।
প্রথমে আমাদের এ সব এর মূল কারন খুজে বের করতে হবে। নারী জাতি কেন এত লাঞ্চিত, অবহেলিত, ধর্ষিত, বাক প্রতিরুদ্ধ। যতই বলা হোক এ জাতি লজ্জিত, লজ্জিত লজ্জিত কোন লাভ নেই।
প্রথমে আমাদের এ সব এর মূল কারন খুজে বের করতে হবে। নারী জাতি কেন এত লাঞ্চিত, অবহেলিত, ধর্ষিত, বাক প্রতিরুদ্ধ। যতই বলা হোক এ জাতি লজ্জিত, লজ্জিত লজ্জিত কোন লাভ নেই।
কারন গোটা সমাজ আজ এতটা কুরুচি তে ভরে গেছে যে তা বলে কিংবা ব্যাখ্যা দিয়ে শোষ হবেনা।
তাহলে এবার আসতে পারি আসল কারনে….. নারী জাতির এই করুন পরিনতি, এত লাঞ্চনা, এত ধর্ষণ এ সবের মূল কারন হচ্ছে নারী জাতির প্রকৃত মর্যাদা না দেয়া, তাদের প্রতি আমাদের সমাজের নিম্ন মনভাব, তাদের কে তুচ্ছরূপে দেখা।
তাহলে এবার আসতে পারি আসল কারনে….. নারী জাতির এই করুন পরিনতি, এত লাঞ্চনা, এত ধর্ষণ এ সবের মূল কারন হচ্ছে নারী জাতির প্রকৃত মর্যাদা না দেয়া, তাদের প্রতি আমাদের সমাজের নিম্ন মনভাব, তাদের কে তুচ্ছরূপে দেখা।
কিন্তু কেন।?? কেন আজ তারা স্বাধীন হয়েও এ দেশে স্বাধীন নয়?? স্বাধীনতা মানে তাদের মনের ভাষাকে প্রকাশ করতে পারা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা। স্বাধীনতা মানে তাদের প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত না করা, স্বাধীনতা মানে কিন্তু এ নারী জাতির থেকে স্বাধীনতা কে হরন করা হচ্ছে।
তাহলে এ দেশ স্বাধীন হয়েছে ঠিকই কিন্তু নারী জাতিরা তারা তাদের প্রকৃত স্বাধীনতা কে আজও ফিরে পায়নি কিন্তু কেন??
এ সমাজে যত দিনে নারী জাতিরা তারা তাদের প্রাপ্য মর্যাদা কে ফিরে না পাবে, যত দিনে তাদের প্রাপ্য অধিকার ফিরে না পাবে ততদিন পর্যন্ত এরকম হাজার হাজার তনু ধর্ষিত হতে থাকবে।
এ সমাজে যত দিনে নারী জাতিরা তারা তাদের প্রাপ্য মর্যাদা কে ফিরে না পাবে, যত দিনে তাদের প্রাপ্য অধিকার ফিরে না পাবে ততদিন পর্যন্ত এরকম হাজার হাজার তনু ধর্ষিত হতে থাকবে।
তাই ধর্ষণ কে, না বলতে তখনই এ সমাজ সক্ষম হবে, যখন আমরা এ সমাজে নারী জাতির প্রাপ্য মর্যাদা ও অধিকার কে ফিরিয়ে দিতে পারবে। আর নারী জাতি ও পাবে তারা তাদের বাঁচার অধিকার।
তাই আসুন আমরা সকলে মিলে এই নারী জাতিকে মুক্তি করি, ফিরিয়ে দেই তাদের প্রাপ্য অধিকার, ফিরিয়ে দেই তাদের স্বাধীন হয়ে বাঁচার অধিকার।
আর সকলের উদ্দেশে একটা কথা বলতে চাই আমারা যেন তনু,র জন্য এই প্রতিবাদ কে শুধুমাত্র তনু,র বিচার বলে গ্রহন না করি, কারন এ বিচার নারী জাতির ধর্ষণের বিচার, গোটা বাংঙালি জাতির বিচার, আমাদের মা,বোনদের ইজ্জতের বিচার। তাই যে করে হোক রাজপথ যেন আমরা না ছাড়ি। অপরাধি যত বড়ই ক্ষমতাধর হোক না কেন বিচার তোমার হোতেই হবে।
মনেরাখবেন, এক ধর্ষণ কারিকে মুক্তি দেয়া মানে নুতন আর এক তনুকে ধর্ষকের হাতে তুলে দেয়া। তাই যে করেই হোক বিচার আমরা চাই।
মন্তব্যসমূহ