নিজস্ব প্রতিবেদকঃ এটিএম জালিয়াতি করে ব্যাংক গ্রাহকদের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার আসামি বিদেশি নাগরিক সেজেফান মাজুরেক আদালত প্রাঙ্গণে কর্তব্যরত এক সাংবাদিককে মারধর করতে চড়াও হয়েছিলেন।
ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের এজলাসে নেওয়ার সময় সোমবার বিদেশি নাগরিক এই কান্ড ঘটান।
ব্যাংকের এটিএম কার্ড জালিয়াতির ঘটনায় তথ্য প্রযুক্তি আইনের মামলায় ছয় দিন জিজ্ঞাসাবাদের পর পুনরায় হেফাজত চেয়ে পুলিশ বিদেশি নাগরিক এবং সিটি ব্যাংকের তিন কর্মকর্তাকে আদালতে নিয়েছিল।
তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির এসআই সোহরাব মিয়ার আবেদন শুনে হাকিম আবদুল্লাহ আল মাসুদ আরও পাঁচ দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের পুরানো ভবনের তিন তলায় বিচারকের এজলাস থেকে বিদেশি নাগরিককে বের করার পর বারান্দায় তিনি ঢাকা ট্রিবিউনের আদালত প্রতিবেদক সানাউল ইসলাম টিপুর উপর চড়াও হন।
ওই সাংবাদিককে গালাগালি করার পর তিনি ডান হাত বাড়িয়ে থাপ্পড় মারতে যান এবং মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে ভেঙে ফেলার চেষ্টা করেন।
আইনজীবী শরীফুল ইসলাম উজ্জ্বল বলেন, পুলিশের অবহেলার কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। তার দুই হাতে হ্যান্ডকাপ থাকলে এ ঘটনা ঘটতে পারত না।
আসামি পক্ষের কনিষ্ঠ আইনজীবী রুনা লায়লা এই ঘটনাটি স্বীকার করে সাংবাদিকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন।
ঘটনাটি ঢাকা মহানগর পুলিশের অপরাধ, তথ্য ও প্রসিকিউশন বিভাগের উপ-কমিশনার এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে জানানো হলে তিনি দায়িত্বে থাকা পুলিশদের সতর্ক করে দেন এবং দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন বলে সাংবাদিকদের আশ্বস্ত করেন।
ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের এজলাসে নেওয়ার সময় সোমবার বিদেশি নাগরিক এই কান্ড ঘটান।
ব্যাংকের এটিএম কার্ড জালিয়াতির ঘটনায় তথ্য প্রযুক্তি আইনের মামলায় ছয় দিন জিজ্ঞাসাবাদের পর পুনরায় হেফাজত চেয়ে পুলিশ বিদেশি নাগরিক এবং সিটি ব্যাংকের তিন কর্মকর্তাকে আদালতে নিয়েছিল।
তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির এসআই সোহরাব মিয়ার আবেদন শুনে হাকিম আবদুল্লাহ আল মাসুদ আরও পাঁচ দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের পুরানো ভবনের তিন তলায় বিচারকের এজলাস থেকে বিদেশি নাগরিককে বের করার পর বারান্দায় তিনি ঢাকা ট্রিবিউনের আদালত প্রতিবেদক সানাউল ইসলাম টিপুর উপর চড়াও হন।
ওই সাংবাদিককে গালাগালি করার পর তিনি ডান হাত বাড়িয়ে থাপ্পড় মারতে যান এবং মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে ভেঙে ফেলার চেষ্টা করেন।
আইনজীবী শরীফুল ইসলাম উজ্জ্বল বলেন, পুলিশের অবহেলার কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। তার দুই হাতে হ্যান্ডকাপ থাকলে এ ঘটনা ঘটতে পারত না।
আসামি পক্ষের কনিষ্ঠ আইনজীবী রুনা লায়লা এই ঘটনাটি স্বীকার করে সাংবাদিকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন।
ঘটনাটি ঢাকা মহানগর পুলিশের অপরাধ, তথ্য ও প্রসিকিউশন বিভাগের উপ-কমিশনার এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে জানানো হলে তিনি দায়িত্বে থাকা পুলিশদের সতর্ক করে দেন এবং দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন বলে সাংবাদিকদের আশ্বস্ত করেন।
মন্তব্যসমূহ