ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের থেকে কালাজ্বর নির্মুলের বিষ ছিটানোর ১৯২ টি স্প্রে মেশিনের পিতলের লিভার চুরি হয়ে গেছে। যার মূল্য প্রায় অর্ধকোটি টাকা। ঘটনাটির সন্ধান হয় গত বৃস্পতিবার সকালে। ময়মনসিংহ সিভিল সার্জন ও পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছেন। এ ঘটনার পর ভালুকায় কালাজ্বরের ঔষধ ছিটানোর কর্মসূচী স্থগিত করা হয়েছে। জানা যায় ভালুকার কালাজ্বর নির্মূলের জন্য আনুমানিক ৪/৫ বছর পূর্বে বিশ্ব স¦াস্থ্য সংস্থা থেকে কালাজ্বরের ঔষধ ছিটানোর জন্য স্প্রে মেশিন আনা হয়। স্প্রে মেশিন আনার পর যথারীতি কয়েক বছর সে গুলো ব্যবহারও করা হয়। সর্বশেষ ২০১৫ সালের মার্চ মাসে মেশিন গুলো ব্যবহারের পর ভালুকা ট্রমা সেন্টারের নিচ তলায় অবজারভেশন রুমে রেখে দেয়া হয়। শুক্রবার (২২ এপ্রিল) হতে ভালুকা উপজেলায় কালাজ্বর নির্মূলের ঔষধ ছিটানোর পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচী ছিল। সেই অনুযায়ী মেশিন গুলো ধুঁয়েমোছে ঠিকঠাক করে প্রস্তুত করার জন্য বৃস্পতিবার দায়িত্বরত কর্মচারী উপজেলা স্বাস্থ্য পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম রক্ষিত রুম থেকে স্প্রে মেশিন গুলো বের করার জন্য গেলে সবগুলো মেশিনের লিভার কাটা দেখে হতবম্ভ হয়ে যান। এঘটনায় টিএইচও ভালুকা মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন যার নং ৮৫৯ তারিখ ২১/০৪/২০১৬ইং। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রের কোন স্টোররুম নেই। ভালুকা ট্রমা সেন্টারের নিচতলায় রোগী রাখার অবজারভেশন রুমে মেশিন গুলো রাখা হয়েছে। রুমটির পিছনের কাঁচের জানালার অল্প একটু গ্রীল কাটা রয়েছে কিন্ত জানালার কাঁচ অক্ষত রয়েছে। গ্রীল কাটার ধরন থেকে চুরির ঘটনাটি রহস্য জনক মনে হচ্ছে। ঘটনাটি কবে কখন ঘটেছে কেউ কিছুই বলতে পাচ্ছেনা। গ্রীলের কাটা দেখে মনে হয় ঘটনটি অনেক দিন পূর্বে ঘটেছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পপ কর্মকর্তা ডা. মোঃ হাফিজুর রহমান জানান তিনি গত ২১ এপ্রিল বিষয়টি জানতে পেরে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের স্টোররুম না থাকায় ট্রমা সেন্টারের ওয়ার্ডে ওই স্প্রে মেশিন গুলো রাখা হয়েছিল। প্রতিটি মেশিনের আনুমানিক মূল্য প্রায় ২৫ হাজার টাকা। লিভার চুরি হয়ে যাওয়ায় মেশিল গুলো পুরোটাই অকেজো। এ ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিতে রয়েছেন আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মোস্তাক আহাম্মেদ,ডা.আবু জাফর ও ডা.মাসুদ হেলালী রুমান। ঘটনা অবগত হয়ে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায় ময়মনসিংহ জেলা সিভিল সার্জন ডা.একেএম মোস্তফা কামাল ও ডিপুটি সিভিল সার্জন পরীক্ষিত কুমার ও ভালুকা মডেল থানার অফিসার্স ইনচার্জ মামুন অর রশিদ ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছেন।
ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের থেকে কালাজ্বর নির্মুলের বিষ ছিটানোর ১৯২ টি স্প্রে মেশিনের পিতলের লিভার চুরি হয়ে গেছে। যার মূল্য প্রায় অর্ধকোটি টাকা। ঘটনাটির সন্ধান হয় গত বৃস্পতিবার সকালে। ময়মনসিংহ সিভিল সার্জন ও পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছেন। এ ঘটনার পর ভালুকায় কালাজ্বরের ঔষধ ছিটানোর কর্মসূচী স্থগিত করা হয়েছে। জানা যায় ভালুকার কালাজ্বর নির্মূলের জন্য আনুমানিক ৪/৫ বছর পূর্বে বিশ্ব স¦াস্থ্য সংস্থা থেকে কালাজ্বরের ঔষধ ছিটানোর জন্য স্প্রে মেশিন আনা হয়। স্প্রে মেশিন আনার পর যথারীতি কয়েক বছর সে গুলো ব্যবহারও করা হয়। সর্বশেষ ২০১৫ সালের মার্চ মাসে মেশিন গুলো ব্যবহারের পর ভালুকা ট্রমা সেন্টারের নিচ তলায় অবজারভেশন রুমে রেখে দেয়া হয়। শুক্রবার (২২ এপ্রিল) হতে ভালুকা উপজেলায় কালাজ্বর নির্মূলের ঔষধ ছিটানোর পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচী ছিল। সেই অনুযায়ী মেশিন গুলো ধুঁয়েমোছে ঠিকঠাক করে প্রস্তুত করার জন্য বৃস্পতিবার দায়িত্বরত কর্মচারী উপজেলা স্বাস্থ্য পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম রক্ষিত রুম থেকে স্প্রে মেশিন গুলো বের করার জন্য গেলে সবগুলো মেশিনের লিভার কাটা দেখে হতবম্ভ হয়ে যান। এঘটনায় টিএইচও ভালুকা মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন যার নং ৮৫৯ তারিখ ২১/০৪/২০১৬ইং। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রের কোন স্টোররুম নেই। ভালুকা ট্রমা সেন্টারের নিচতলায় রোগী রাখার অবজারভেশন রুমে মেশিন গুলো রাখা হয়েছে। রুমটির পিছনের কাঁচের জানালার অল্প একটু গ্রীল কাটা রয়েছে কিন্ত জানালার কাঁচ অক্ষত রয়েছে। গ্রীল কাটার ধরন থেকে চুরির ঘটনাটি রহস্য জনক মনে হচ্ছে। ঘটনাটি কবে কখন ঘটেছে কেউ কিছুই বলতে পাচ্ছেনা। গ্রীলের কাটা দেখে মনে হয় ঘটনটি অনেক দিন পূর্বে ঘটেছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পপ কর্মকর্তা ডা. মোঃ হাফিজুর রহমান জানান তিনি গত ২১ এপ্রিল বিষয়টি জানতে পেরে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের স্টোররুম না থাকায় ট্রমা সেন্টারের ওয়ার্ডে ওই স্প্রে মেশিন গুলো রাখা হয়েছিল। প্রতিটি মেশিনের আনুমানিক মূল্য প্রায় ২৫ হাজার টাকা। লিভার চুরি হয়ে যাওয়ায় মেশিল গুলো পুরোটাই অকেজো। এ ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিতে রয়েছেন আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মোস্তাক আহাম্মেদ,ডা.আবু জাফর ও ডা.মাসুদ হেলালী রুমান। ঘটনা অবগত হয়ে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায় ময়মনসিংহ জেলা সিভিল সার্জন ডা.একেএম মোস্তফা কামাল ও ডিপুটি সিভিল সার্জন পরীক্ষিত কুমার ও ভালুকা মডেল থানার অফিসার্স ইনচার্জ মামুন অর রশিদ ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছেন।
মন্তব্যসমূহ