সকালবিকেল নিয়ম করে ব্রাশ দাঁতকে জীবাণু মুক্ত করে। দাঁতের সুস্বাস্থ্য গড়ে তোলে।
নানারকম সমস্যা থেকে দাঁতকে রক্ষা করে। আর দাঁতের সুস্বাস্থ্যে শারীরিক সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে। তাই দাঁত মাজা এক গুরুত্বপূর্ণ কাজ। অনেকেই ব্রাশ করেন ভুলভাবে। সেসব শুধরে নিন। দাঁতের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে কোন বিষয়ে নজর রাখতে হবে জেনে নিন।
ভুল টুথব্রাশের ব্যবহার: টুথব্রাশেরও সাইজ় আছে। অনেকেরই তা অজানা। আবার অনেকে তা জেনেও গুরুত্ব দেন না। কিন্তু দাঁতের সঠিক পরিচর্চা করার জন্য সঠিক সাইজ়ের ব্রাশ বেছে নেওয়া জরুরি।
সঠিক ব্রিসেলস: সব দাঁতের গঠন এক নয়। তাই দাঁতের গঠন অনুযায়ী বেছে নিন ব্রাশের ব্রিসেলস। সোজা, বেঁকা আবার জিকজ্যাক ব্রিসেলস হয়। এর মধ্যে কোনটা আপনার দাঁতের জন্য সঠিক বেছে নিন।
ব্রাশ করার ভুল পদ্ধতি: ভুল পদ্ধতিতে ব্রাশ করলে আপনার দাঁত ও মাড়ির ক্ষতি করতে পারে। তাই কোণার জীবাণু মুক্ত করতে ভালো করে ব্রাশ করতে হবে। সেইসঙ্গে জিভেও ব্রাশ ঘষে নিন। ব্রাশ করার পর ভালো করে মুখ ধুতে হয়, যাতে মুখে টুথপেস্ট না রয়ে যায়।
সঠিক সময় মেনে ব্রাশ করুন: দাঁতের সুস্বাস্থ্য গড়ে তুলতে দিনে দু’বার দু’মিনিট সময় ব্রাশ করলেই যথেষ্ট। অনেকেই এই ব্যাপারে গুরুত্ব দেন না, ফলে দেখা দেয় দাঁতের সমস্যা।
অত্যাধিক ব্রাশ করা: অনেকে আছেন অত্যাধিক স্বাস্থ্য সচেতন। যাঁরা দাঁতের চর্চা করতে সারাদিনে অনেকবার ব্রাশ করেন। কিন্তু তাতে ক্ষতি বই লাভ হয় না।
একই দিকে ব্রাশ ঘষা: সকালে ঘুম থেকে উঠতেই ইচ্ছে করে না। কোনওরকমে মুখে ব্রাশটা নিয়ে ঘুমের চোখে একই দিকে ব্রাশ ঘষা। রোজকার এই কাজটিকে এড়িয়ে না গিয়ে ভালো করে দাঁত মাজতে হবে।
টুথব্রাশ পরিষ্কার করে রাখা: সময়মতো ব্রাশ করলেও ব্রাশ পরিষ্কার রাখা জরুরি। কিন্তু অনেকেই ব্রাশ যেখানে সেখানে ফেলে রাখেন। তাতে দাঁতে জীবাণুর আক্রমণ হতে পারে।
ভুল টুথব্রাশের ব্যবহার: টুথব্রাশেরও সাইজ় আছে। অনেকেরই তা অজানা। আবার অনেকে তা জেনেও গুরুত্ব দেন না। কিন্তু দাঁতের সঠিক পরিচর্চা করার জন্য সঠিক সাইজ়ের ব্রাশ বেছে নেওয়া জরুরি।
সঠিক ব্রিসেলস: সব দাঁতের গঠন এক নয়। তাই দাঁতের গঠন অনুযায়ী বেছে নিন ব্রাশের ব্রিসেলস। সোজা, বেঁকা আবার জিকজ্যাক ব্রিসেলস হয়। এর মধ্যে কোনটা আপনার দাঁতের জন্য সঠিক বেছে নিন।
ব্রাশ করার ভুল পদ্ধতি: ভুল পদ্ধতিতে ব্রাশ করলে আপনার দাঁত ও মাড়ির ক্ষতি করতে পারে। তাই কোণার জীবাণু মুক্ত করতে ভালো করে ব্রাশ করতে হবে। সেইসঙ্গে জিভেও ব্রাশ ঘষে নিন। ব্রাশ করার পর ভালো করে মুখ ধুতে হয়, যাতে মুখে টুথপেস্ট না রয়ে যায়।
সঠিক সময় মেনে ব্রাশ করুন: দাঁতের সুস্বাস্থ্য গড়ে তুলতে দিনে দু’বার দু’মিনিট সময় ব্রাশ করলেই যথেষ্ট। অনেকেই এই ব্যাপারে গুরুত্ব দেন না, ফলে দেখা দেয় দাঁতের সমস্যা।
অত্যাধিক ব্রাশ করা: অনেকে আছেন অত্যাধিক স্বাস্থ্য সচেতন। যাঁরা দাঁতের চর্চা করতে সারাদিনে অনেকবার ব্রাশ করেন। কিন্তু তাতে ক্ষতি বই লাভ হয় না।
একই দিকে ব্রাশ ঘষা: সকালে ঘুম থেকে উঠতেই ইচ্ছে করে না। কোনওরকমে মুখে ব্রাশটা নিয়ে ঘুমের চোখে একই দিকে ব্রাশ ঘষা। রোজকার এই কাজটিকে এড়িয়ে না গিয়ে ভালো করে দাঁত মাজতে হবে।
টুথব্রাশ পরিষ্কার করে রাখা: সময়মতো ব্রাশ করলেও ব্রাশ পরিষ্কার রাখা জরুরি। কিন্তু অনেকেই ব্রাশ যেখানে সেখানে ফেলে রাখেন। তাতে দাঁতে জীবাণুর আক্রমণ হতে পারে।
মন্তব্যসমূহ