- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
পুলিশের গোয়েন্দা শাখা-ডিবি পরিচয়ে একমাস আগে এক কলেজ ছাত্রকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছে তার পরিবার।
আশফাক হোসেন মুবিদ (১৯) নামের ওই ছাত্রকে ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলা সদর থেকে তুলে নেয়।
বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে মুবিদের বাবা অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা আবদুল কুদ্দুছ এ অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, 'প্রথমে ডিবি স্বীকার করলেও এখন তারা স্বীকারও করছে না যে ছেলেকে আটক করা হয়েছে।'
আবদুল কুদ্দুছ বলেন, তার ছেলে মুবিদ ঢাকায় ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে ফাইনাল ইয়ারে পড়াশুনা করে। গত রোজার আগে সে বাড়িতে আসে। এরপর ১৯ জুন ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তার ছেলেকে গৌরীপুর বড় মসজিদ এলাকা থেকে আটক করা হয়।
মুবিদের বাবা বলেন, আটকের পর তিনি ডিবি পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাকে ওই সময় বলা হয়, তার ছেলে সাইবার অপরাধী এবং ছেলের ফেইসবুক নিয়ে সমস্যা আছে।
এরপর তিনি সম্প্রতি একাধিকবার ডিবি অফিসে গেলে তার ছেলে সর্ম্পকে ডিবি আর কোনো তথ্য দিতে রাজি হয়নি।
বর্তমানে তার ছেলে কোথায়-কিভাবে আছে এবং আটকের কারণ জানতে চেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। তিনি নিখোঁজ সন্তানের সন্ধান চান।
এ ব্যাপারে জেলা ডিবি ইন্সপেক্টর ইমারত হোসেন গাজী জানান, ডিবি ওই ছেলেকে আটক করেনি। তবে জঙ্গি তৎপরতায় যুক্ত থাকার অভিযোগ অথবা সন্দেহে অন্য কোনো সংস্থা তাকে আটক করে থাকতে পারে।
আশফাক হোসেন মুবিদ (১৯) নামের ওই ছাত্রকে ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলা সদর থেকে তুলে নেয়।
বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে মুবিদের বাবা অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা আবদুল কুদ্দুছ এ অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, 'প্রথমে ডিবি স্বীকার করলেও এখন তারা স্বীকারও করছে না যে ছেলেকে আটক করা হয়েছে।'
আবদুল কুদ্দুছ বলেন, তার ছেলে মুবিদ ঢাকায় ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে ফাইনাল ইয়ারে পড়াশুনা করে। গত রোজার আগে সে বাড়িতে আসে। এরপর ১৯ জুন ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তার ছেলেকে গৌরীপুর বড় মসজিদ এলাকা থেকে আটক করা হয়।
মুবিদের বাবা বলেন, আটকের পর তিনি ডিবি পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাকে ওই সময় বলা হয়, তার ছেলে সাইবার অপরাধী এবং ছেলের ফেইসবুক নিয়ে সমস্যা আছে।
এরপর তিনি সম্প্রতি একাধিকবার ডিবি অফিসে গেলে তার ছেলে সর্ম্পকে ডিবি আর কোনো তথ্য দিতে রাজি হয়নি।
বর্তমানে তার ছেলে কোথায়-কিভাবে আছে এবং আটকের কারণ জানতে চেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। তিনি নিখোঁজ সন্তানের সন্ধান চান।
এ ব্যাপারে জেলা ডিবি ইন্সপেক্টর ইমারত হোসেন গাজী জানান, ডিবি ওই ছেলেকে আটক করেনি। তবে জঙ্গি তৎপরতায় যুক্ত থাকার অভিযোগ অথবা সন্দেহে অন্য কোনো সংস্থা তাকে আটক করে থাকতে পারে।
মন্তব্যসমূহ