মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে রিক্সা চালকের কাছ থেকে উৎকোচ হিসেবে ২০০ টাকা নেয়াকে কেন্দ্র করে ক্লোজড হলো ট্রাফিক পুলিশ কনেস্টবল রাজিব হোসেন। বৃহস্পতিবার রাত এগারোটার শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার ইনচার্জ মাহবুবুর রহমান প্রাথমিক ভাবে অভিযোগ প্রমাণ পাওয়ায় তাকে শ্রীমঙ্গল থানা থেকে ক্লোজড করে মৌলভীবাজার পুলিশ লাইনে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
শ্রীমঙ্গল শহরের বিরাইপুর এলাকার বাসিন্দা রিক্সা চালক শফিক মিয়া (২২) সাংবাদিকদের জানায়, বুধবার দুপুর দুইটার দিকে শহরের ভানুগাছ সড়ক দিয়ে যাত্রী নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশ তাকে দাঁড় করিয়ে উৎকোচ দাবি করে এবং না দিলে রিক্সা সহ থানায় ধরে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয়। এসময় সে রিকশা চালিয়ে জমানো চাল কেনার ১৫০ টাকা পুলিশকে দিলে পুলিশ তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে। পরে সে তার পরিচিত আরেকজন নিকট থেকে আরো ৫০ টাকা ধার করে ওই পুলিশকে ২০০ টাকা মিল করে দেন। এ ব্যাপারে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি দীপংক্র ভট্টাচার্য লিটন বলেন, বুধবার বিকেলে শহরের পোস্ট অফিস সড়ক থেকে চাল কিনে একটি রিকশায় উঠি। এসময় রিকশাচালক আমাকে কেঁদে কেদেঁ বলেন ‘দাদা আপনিত চাল কিনলেন, কিন্তুু আমি চাল কিনতে পারলাম না। আমার চাল কেনার টাকা পুলিশ নিয়ে গেল। আমার চালের ব্যাগটা রিকশার গদির নিচে রাখা আছে। ঘটনাটি তাৎক্ষনিক ভাবে শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এম ইদ্রিস আলীকে অভহিত করলে তিনি বিষয়টি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারসহ শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার ইনচার্জ এর নজরে আনেন। বৃহস্পতিবার রাত দশটার দিকে রিকশাচালক শফিককে ও স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে নিয়ে প্রেসক্লাবের সম্পাদক থানায় গেলে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোল্লা মোহাম্মদ শাহীন ঘটনার বিবরণ শুনে ট্রাফিক কনেস্টবল রাজিব হোসেনকে ক্লোজড করে মৌলভীবাজার পুলিশ লাইনে পাঠানো নির্দেশ দেন এবং অসহায় রিক্সা চালকের ২০০ টাকা ফেরত দেন। এ ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার মাহবুবুর রহমান বলেন,প্রাথমিক ভাবে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় অভিযুক্তকে ক্লোজড করা হয়েছে। পরবর্তিতে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোল্লা মোহাম্মদ শাহীন জানান, পুলিশ সুপারের নির্দেশে আমরা এ বিষয়টি সিরিয়াস ভাবে নিয়েছি। এ ধরনের ঘটনা ক্ষমার অযোগ্য।
শ্রীমঙ্গল শহরের বিরাইপুর এলাকার বাসিন্দা রিক্সা চালক শফিক মিয়া (২২) সাংবাদিকদের জানায়, বুধবার দুপুর দুইটার দিকে শহরের ভানুগাছ সড়ক দিয়ে যাত্রী নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশ তাকে দাঁড় করিয়ে উৎকোচ দাবি করে এবং না দিলে রিক্সা সহ থানায় ধরে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয়। এসময় সে রিকশা চালিয়ে জমানো চাল কেনার ১৫০ টাকা পুলিশকে দিলে পুলিশ তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে। পরে সে তার পরিচিত আরেকজন নিকট থেকে আরো ৫০ টাকা ধার করে ওই পুলিশকে ২০০ টাকা মিল করে দেন। এ ব্যাপারে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি দীপংক্র ভট্টাচার্য লিটন বলেন, বুধবার বিকেলে শহরের পোস্ট অফিস সড়ক থেকে চাল কিনে একটি রিকশায় উঠি। এসময় রিকশাচালক আমাকে কেঁদে কেদেঁ বলেন ‘দাদা আপনিত চাল কিনলেন, কিন্তুু আমি চাল কিনতে পারলাম না। আমার চাল কেনার টাকা পুলিশ নিয়ে গেল। আমার চালের ব্যাগটা রিকশার গদির নিচে রাখা আছে। ঘটনাটি তাৎক্ষনিক ভাবে শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এম ইদ্রিস আলীকে অভহিত করলে তিনি বিষয়টি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারসহ শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার ইনচার্জ এর নজরে আনেন। বৃহস্পতিবার রাত দশটার দিকে রিকশাচালক শফিককে ও স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে নিয়ে প্রেসক্লাবের সম্পাদক থানায় গেলে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোল্লা মোহাম্মদ শাহীন ঘটনার বিবরণ শুনে ট্রাফিক কনেস্টবল রাজিব হোসেনকে ক্লোজড করে মৌলভীবাজার পুলিশ লাইনে পাঠানো নির্দেশ দেন এবং অসহায় রিক্সা চালকের ২০০ টাকা ফেরত দেন। এ ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার মাহবুবুর রহমান বলেন,প্রাথমিক ভাবে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় অভিযুক্তকে ক্লোজড করা হয়েছে। পরবর্তিতে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোল্লা মোহাম্মদ শাহীন জানান, পুলিশ সুপারের নির্দেশে আমরা এ বিষয়টি সিরিয়াস ভাবে নিয়েছি। এ ধরনের ঘটনা ক্ষমার অযোগ্য।
মন্তব্যসমূহ