পরিশুদ্ধ করো
—সেলিনা জাহান প্রিয়া
আমার জীবন তুমি পরিশুদ্ধ করো, আমি প্রস্ফুটিত হই
আমি বহুদিন ঝরা ব্যথিত বকুল অন্ধকারে,
আমি বহুদিন বিষন্ন বিধুর ! অপেক্ষার নদীর পথে
একবার আমার মাথায় হাত রাখো, সুপ্রসন্ন হও
এই দগ্ধ বুকে করো শ্রাবণের অঝোর বর্ষণ শ্রাবণে
আমি শ্যামল সবুজ বৃক্ষ হয়ে উঠি তোমার বৃষ্টির জলে
চাই না এই মিছে মায়া,তুমি ছাড়া কিছু আর ভুবনে
চাই না ছেড়ে যেতে একাকী তোমাকে ছাড়া মৃত্যর পথে
সামান্য আগে দেখা কেউ, এমন করে আপন হয় হৃদয়ে
সামান্য পরেই যদি অতীত ! তবে কেন হৃদয় নিলে
কি নিষ্ঠুর এই নিয়ম! আমার জীবন তুমি পরিশুদ্ধ করো
চিলি ঘুড়ির মত উড়েছি একলা আকাশে,ব্যথিত অন্ধকারে
নাটাই ফেলে দিয়ে চলে গিয়েছিল আমি প্রস্ফুটিত নই তাতে
ভুলে গিয়েছি সেই ‘ওপেন টু বায়োস্কোপ’ শ্রাবণের অঝোর
এখন তুমি আমি মুখোমুখি অচেনা মানুষ সবুজ বৃক্ষ তটে ।
যে তোমায় আমি ভালবেসেছিলাম প্রথম পলকে এই নয়নে
যে তোমার জন্যে আমি কবি হয়েছিলাম মনের গভীরে
যে তোমায় আমি পুজা করেছিলাম, পূজার্ঘ্য দিয়েছিলাম
যে তোমার তরে আমাকে আমি উৎসর্গ করেছিলাম।
দৃষ্টির অগোচরে এক পশলা বৃষ্টি আমাকে করেছিল স্নেহ
তুমি ছুঁয়ে দিয়েছিল আমার হৃদয় অনন্ত কালের মহাপথে
দক্ষিণা বাতাস হঠাৎ এসে আমায় দেখিয়ে ছিল স্বপ্ন
শরীর হিম করে দিয়েছিল গোপনে তোমার এক পলক চোখে
বৃষ্টির স্পর্শে জাগে হৃদয়ের গল্প যা লিখে যাই মনের ঘরে
শিশির যেমন স্পর্শ করে সবুজ ঘাসে আমার মনের উঠানে
এক পশলা বৃষ্টি স্পর্শে পুষ্প জাগে তোমার প্রেমের টানে
লজ্জাবতী নুইয়ে পড়ে স্পর্শে তোমার ব্যাকুল করা হাসিতে
কেউ এসেছিল হয়ত আজ বৃষ্টি হয়ে পরিশুদ্ধ করে আমাকে ,
আমি প্রস্ফুটিত হই সে সামনে এসে দাঁরালো হটাৎ করে
আমি মেঘ দেখেছি তাঁর দু চোখে যা আমার জন্য ঝরে শ্রাবণে ।
আমার জীবন তুমি পরিশুদ্ধ করো, আমি প্রস্ফুটিত হই
আমি বহুদিন ঝরা ব্যথিত বকুল অন্ধকারে,
আমি বহুদিন বিষন্ন বিধুর ! অপেক্ষার নদীর পথে
একবার আমার মাথায় হাত রাখো, সুপ্রসন্ন হও
এই দগ্ধ বুকে করো শ্রাবণের অঝোর বর্ষণ শ্রাবণে
আমি শ্যামল সবুজ বৃক্ষ হয়ে উঠি তোমার বৃষ্টির জলে
চাই না এই মিছে মায়া,তুমি ছাড়া কিছু আর ভুবনে
চাই না ছেড়ে যেতে একাকী তোমাকে ছাড়া মৃত্যর পথে
সামান্য আগে দেখা কেউ, এমন করে আপন হয় হৃদয়ে
সামান্য পরেই যদি অতীত ! তবে কেন হৃদয় নিলে
কি নিষ্ঠুর এই নিয়ম! আমার জীবন তুমি পরিশুদ্ধ করো
চিলি ঘুড়ির মত উড়েছি একলা আকাশে,ব্যথিত অন্ধকারে
নাটাই ফেলে দিয়ে চলে গিয়েছিল আমি প্রস্ফুটিত নই তাতে
ভুলে গিয়েছি সেই ‘ওপেন টু বায়োস্কোপ’ শ্রাবণের অঝোর
এখন তুমি আমি মুখোমুখি অচেনা মানুষ সবুজ বৃক্ষ তটে ।
যে তোমায় আমি ভালবেসেছিলাম প্রথম পলকে এই নয়নে
যে তোমার জন্যে আমি কবি হয়েছিলাম মনের গভীরে
যে তোমায় আমি পুজা করেছিলাম, পূজার্ঘ্য দিয়েছিলাম
যে তোমার তরে আমাকে আমি উৎসর্গ করেছিলাম।
দৃষ্টির অগোচরে এক পশলা বৃষ্টি আমাকে করেছিল স্নেহ
তুমি ছুঁয়ে দিয়েছিল আমার হৃদয় অনন্ত কালের মহাপথে
দক্ষিণা বাতাস হঠাৎ এসে আমায় দেখিয়ে ছিল স্বপ্ন
শরীর হিম করে দিয়েছিল গোপনে তোমার এক পলক চোখে
বৃষ্টির স্পর্শে জাগে হৃদয়ের গল্প যা লিখে যাই মনের ঘরে
শিশির যেমন স্পর্শ করে সবুজ ঘাসে আমার মনের উঠানে
এক পশলা বৃষ্টি স্পর্শে পুষ্প জাগে তোমার প্রেমের টানে
লজ্জাবতী নুইয়ে পড়ে স্পর্শে তোমার ব্যাকুল করা হাসিতে
কেউ এসেছিল হয়ত আজ বৃষ্টি হয়ে পরিশুদ্ধ করে আমাকে ,
আমি প্রস্ফুটিত হই সে সামনে এসে দাঁরালো হটাৎ করে
আমি মেঘ দেখেছি তাঁর দু চোখে যা আমার জন্য ঝরে শ্রাবণে ।
মন্তব্যসমূহ