মাদ্রাসায় নয়,জঙ্গিরা তৈরী হয়েছে কথিত সেকুলার বিশ্ববিদ্যালয়ে। বেশীর ভাগের স্কুল জীবন কেটেছে আবার ইংরেজি মাধ্যমে। গুলশানের পাঁচ জঙ্গির মধ্যেই চার জনেই সেকুলার শিক্ষায় শিক্ষিত। সমাজের উঁচু তলার । সর্বশেষ জানা যাচ্ছে
কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় হামলায় নিহত এক জঙ্গির পরিচয় । তার নাম আবির হোসেন। তিনি বেসরকারি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএর ছাত্র ছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
আবিরের পরিচিতজনরা গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবি ও প্রচারকৃত ভিডিওতে তার ছবি দেখে তাকে সনাক্ত করেন।
ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলকার বাসিন্দা আবির ২০১০ সালে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল টিউটোরিয়াল থেকে এ লেভেল পাশ করেন। এরপর নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ পড়ছিলেন তিনি।
এনিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ঝড় উঠেছে। অনেকে বলছেন, এতোদিন সিনেমায়, নাটকে, সরকারী-বেসরকারি গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে, জঙ্গি তৈরির কারখানা হচ্ছে, মাদ্রাসা গুলো । জঙ্গিরা আসছে গরীর ঘর থেকে। বাস্তব ঘটছে তার উল্টো !
ফখরুল ইসলাম লিখেছেন,
জঙীর মাদ্রাসা কানেকশন!
শোলাকীয়ায় হামলাকারী একজন জঙীর পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম আবির রহমান।
সে মাদ্রাসাতুল উলুম জামেয়া মডার্ণিয়া নর্থ সাউথিয়া মাদ্রাসার ছাত্র। তার বাড়ী কুমিল্লার দেবিদ্বারে।
এখন দেখা যাক সে কি জাকির নায়েক অথবা খালেদা জিয়ার পেইজে লাইক দিয়েছে কিনা।
মোস্তফা শাকেরুল্লাহ লিখেছেন,
নর্থ সাউথ কোন টাইপের মাদ্রাসা? আলিয়া নাকি কাওমী?
আরশাদ হোসেন লিখেছেন,
যেখানে জঙ্গি সেখানেই নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়! সরকার থেকে তো কেউ বলল না জঙ্গি সম্পৃক্ততার দায়ে অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে বন্ধ করা হোক।
রোমেন হোসেন লিখেছেন,
এ ব্যাপারে মুন্নি সাহা, জাফর ইকবাল স্যার,,, এবং SIR LORD শাহরিয়ার কবির এর অনুভুতি জাতি জানতে চায়।
চিন্তাপা লিখেছেন,
প্রয়াত তারেক মাসুদ সাহেবকে খুব মিস করছি। উনার ‘মাটির ময়না’ আর ‘রানওয়ে’ সিনেমার কথা মনে পড়ছে। কিভাবে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সুবিধাবঞ্চিত মাদ্রাসা পড়ুয়া ছেলেরা জঙ্গি হয়ে উঠে সমাজের সেই নিদারুণ ভয়াবহতা আর বাস্তবতা নিয়ে সিনেমাগুলো করা হয়েছিল তাদের ভাষ্যমতে। সেখানে দেখানো হয়েছে হাজার হাজার মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুরা মাদ্রাসার চার দেয়ালে ছটফট করে, নিজেদের সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, চিন্তাশীল হয়না। তোতাপাখির মত যা শেখানো হয় তাই শেখে। পরিশেষে জঙ্গি হয়ে উঠে। তারেক ভাইয়া এতই উদার ছিলেন তিনি শিখিয়ে গেছেন জঙ্গিকে ঘৃণা না করে এর মূল বা কারণ, অর্থাত মাদ্রাসার শিক্ষার দিকে নজর ঘুরাতে হবে। আহা, শাহাবাগীদের আক্ষেপ তারেক ভাইয়া অকালে প্রাণ না হারালে, আরো কত কাব্য সৃষ্টি হতো।
অবশ্যই আজকে মাদ্রাসার বদলে ইংরেজী মিডিয়াম স্কুল আর প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির শিক্ষা নিয়ে গর্জে উঠতেন। নিশ্চয়ই দেখাতেন অর্থ-বিত্তের প্রাচুর্য কিন্তু নৈতিকতার আর প্রকৃত ইসলামী শিক্ষার অভাব কিভাবে ছেলেদের জঙ্গি বানাচ্ছে।
আশরাফ শাওন লিখেছেন,
এখন তো "নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়" নামটা শুনলেই ডর করে!!! কে জানতো দেশের এতো খ্যাতনামা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যমের সূতিঘর, যেখানে নীরবে নিভৃতে মানুষ হত্যার জন্য এক একজনকে তৈরি করা হচ্ছে। প্রত্যেকটা হত্যার ঘটনায় তাদের সক্রিয় অবদান যা অস্বীকার করলে তাদের সুনাম নষ্ট করা হবে। শুধু তাদের ছাত্ররাই কেন এই আদর্শে আদর্শিত হলো, আর অন্য কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের নাম শুনিনা কেন? প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় বলে হয়ত সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ তাদের তদারকি করার কথা স্বপ্নেও ভাবেনি যার ফলশ্রুতিতে আমরা এখন মৃত্যুভয় নিয়ে ঘুরে বেড়াই।
রিপন লিখেছেন,
একেই বলে আল্লাহুর বিচার। কিছু ** আছে যারা কিছু হলেই মাদ্রাসা আর জামাত শিবির বলে গালি দেয়। দেখ এখন কারা জংগী ও লেভেল এ লেভেল ধারী জংগি।
আমীর হামজা লিখেছেন,
বাংলাদেশে তো বাহিনীর অভাব নেই, তাহলে ভারতীয় বাহিনী কেন? তাহলেকি ভারতীয় বাহিনীর প্রবেশের জন্যই এসব খুন খারাবী আর জঙ্গি কর্মকান্ড চালানো হচ্ছে!? অনেক দেশপ্রেমিক বিশেষজ্ঞরা কিন্তু সেই আশঙ্কাটি আগেই করেছিলেন। ভারততো নিজ দেশের নিরাপত্তাই সামাল দিতে পারছেনা, মাঝেমধ্যেই চীনা বাহিনী ভারতে ঢুকে পড়ছে, বাংলাদেশে তারা কী করবে!? ধীরে ধীরে আমাদের চীরচেনা মাতৃভূমিকে হারাতে চলেছি, পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের কিছুতেই ক্ষমা করবেনা।
কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় হামলায় নিহত এক জঙ্গির পরিচয় । তার নাম আবির হোসেন। তিনি বেসরকারি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএর ছাত্র ছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
আবিরের পরিচিতজনরা গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবি ও প্রচারকৃত ভিডিওতে তার ছবি দেখে তাকে সনাক্ত করেন।
ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলকার বাসিন্দা আবির ২০১০ সালে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল টিউটোরিয়াল থেকে এ লেভেল পাশ করেন। এরপর নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ পড়ছিলেন তিনি।
এনিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ঝড় উঠেছে। অনেকে বলছেন, এতোদিন সিনেমায়, নাটকে, সরকারী-বেসরকারি গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে, জঙ্গি তৈরির কারখানা হচ্ছে, মাদ্রাসা গুলো । জঙ্গিরা আসছে গরীর ঘর থেকে। বাস্তব ঘটছে তার উল্টো !
ফখরুল ইসলাম লিখেছেন,
জঙীর মাদ্রাসা কানেকশন!
শোলাকীয়ায় হামলাকারী একজন জঙীর পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম আবির রহমান।
সে মাদ্রাসাতুল উলুম জামেয়া মডার্ণিয়া নর্থ সাউথিয়া মাদ্রাসার ছাত্র। তার বাড়ী কুমিল্লার দেবিদ্বারে।
এখন দেখা যাক সে কি জাকির নায়েক অথবা খালেদা জিয়ার পেইজে লাইক দিয়েছে কিনা।
মোস্তফা শাকেরুল্লাহ লিখেছেন,
নর্থ সাউথ কোন টাইপের মাদ্রাসা? আলিয়া নাকি কাওমী?
আরশাদ হোসেন লিখেছেন,
যেখানে জঙ্গি সেখানেই নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়! সরকার থেকে তো কেউ বলল না জঙ্গি সম্পৃক্ততার দায়ে অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে বন্ধ করা হোক।
রোমেন হোসেন লিখেছেন,
এ ব্যাপারে মুন্নি সাহা, জাফর ইকবাল স্যার,,, এবং SIR LORD শাহরিয়ার কবির এর অনুভুতি জাতি জানতে চায়।
চিন্তাপা লিখেছেন,
প্রয়াত তারেক মাসুদ সাহেবকে খুব মিস করছি। উনার ‘মাটির ময়না’ আর ‘রানওয়ে’ সিনেমার কথা মনে পড়ছে। কিভাবে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সুবিধাবঞ্চিত মাদ্রাসা পড়ুয়া ছেলেরা জঙ্গি হয়ে উঠে সমাজের সেই নিদারুণ ভয়াবহতা আর বাস্তবতা নিয়ে সিনেমাগুলো করা হয়েছিল তাদের ভাষ্যমতে। সেখানে দেখানো হয়েছে হাজার হাজার মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুরা মাদ্রাসার চার দেয়ালে ছটফট করে, নিজেদের সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, চিন্তাশীল হয়না। তোতাপাখির মত যা শেখানো হয় তাই শেখে। পরিশেষে জঙ্গি হয়ে উঠে। তারেক ভাইয়া এতই উদার ছিলেন তিনি শিখিয়ে গেছেন জঙ্গিকে ঘৃণা না করে এর মূল বা কারণ, অর্থাত মাদ্রাসার শিক্ষার দিকে নজর ঘুরাতে হবে। আহা, শাহাবাগীদের আক্ষেপ তারেক ভাইয়া অকালে প্রাণ না হারালে, আরো কত কাব্য সৃষ্টি হতো।
অবশ্যই আজকে মাদ্রাসার বদলে ইংরেজী মিডিয়াম স্কুল আর প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির শিক্ষা নিয়ে গর্জে উঠতেন। নিশ্চয়ই দেখাতেন অর্থ-বিত্তের প্রাচুর্য কিন্তু নৈতিকতার আর প্রকৃত ইসলামী শিক্ষার অভাব কিভাবে ছেলেদের জঙ্গি বানাচ্ছে।
আশরাফ শাওন লিখেছেন,
এখন তো "নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়" নামটা শুনলেই ডর করে!!! কে জানতো দেশের এতো খ্যাতনামা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যমের সূতিঘর, যেখানে নীরবে নিভৃতে মানুষ হত্যার জন্য এক একজনকে তৈরি করা হচ্ছে। প্রত্যেকটা হত্যার ঘটনায় তাদের সক্রিয় অবদান যা অস্বীকার করলে তাদের সুনাম নষ্ট করা হবে। শুধু তাদের ছাত্ররাই কেন এই আদর্শে আদর্শিত হলো, আর অন্য কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের নাম শুনিনা কেন? প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় বলে হয়ত সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ তাদের তদারকি করার কথা স্বপ্নেও ভাবেনি যার ফলশ্রুতিতে আমরা এখন মৃত্যুভয় নিয়ে ঘুরে বেড়াই।
রিপন লিখেছেন,
একেই বলে আল্লাহুর বিচার। কিছু ** আছে যারা কিছু হলেই মাদ্রাসা আর জামাত শিবির বলে গালি দেয়। দেখ এখন কারা জংগী ও লেভেল এ লেভেল ধারী জংগি।
আমীর হামজা লিখেছেন,
বাংলাদেশে তো বাহিনীর অভাব নেই, তাহলে ভারতীয় বাহিনী কেন? তাহলেকি ভারতীয় বাহিনীর প্রবেশের জন্যই এসব খুন খারাবী আর জঙ্গি কর্মকান্ড চালানো হচ্ছে!? অনেক দেশপ্রেমিক বিশেষজ্ঞরা কিন্তু সেই আশঙ্কাটি আগেই করেছিলেন। ভারততো নিজ দেশের নিরাপত্তাই সামাল দিতে পারছেনা, মাঝেমধ্যেই চীনা বাহিনী ভারতে ঢুকে পড়ছে, বাংলাদেশে তারা কী করবে!? ধীরে ধীরে আমাদের চীরচেনা মাতৃভূমিকে হারাতে চলেছি, পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের কিছুতেই ক্ষমা করবেনা।
মন্তব্যসমূহ