সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও মানুষ হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরী।
আজ শুক্রবার বাদ জুমা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকারমের উত্তর গেট থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে পল্টন মোড় হয়ে দৈনিক বাংলা ঘুরে আবার বায়তুল মোকাররমের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
এর আগে উত্তর গেটে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সভাপতির বক্তব্যে হেফাজতের ঢাকা মহানগরী আহবায়ক আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী বলেন, ইসলাম শান্তি ও কল্যাণের ধর্ম। এতে সন্ত্রাসের কোনো স্থান নেই। ইসলাম মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে, হত্যা-সন্ত্রাসে বিশ্বাস করে না। এজন্য আসুন, সব ধর্ম-মতের মানুষ মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলি।
তিনি আরো বলেন, বস্তুতান্ত্রিক শিক্ষার কারণে দেশে সামাজিক অবক্ষয় ঘটেছে। সুশিক্ষা না থাকার কারণে তরুণরা বিপথগামী হচ্ছে। এজন্য বর্তমান শিক্ষানীতি-২০১০ ও খসড়া শিক্ষাআইন-২০১৬ বাতিল করে কুরআন-হাদীসের আলোকে শিক্ষা ব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে হবে। শিক্ষার সব স্তরে ইসলামী শিক্ষা চালু হলেই হত্যা-সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য বন্ধ হবে।
তিনি বলেন, ইহুদীবাদী চক্র দেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশকে অশান্ত করার জন্য, দেশে ইসলামী সংস্কৃতিকে ধ্বংস করে বিজাতীয় সংস্কৃতি চাপিয়ে দেয়ার জন্য এবং এদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে গভীর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের জন্য দলমত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ প্লাটফরম গঠনের মাধ্যমে সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে হবে।
মাওলানা কাসেমী বলেন, মানুষের প্রতি জুলুম নির্যাতন, অহেতুক হয়রানী, ক্রসফায়ারের নামে মানুষ হত্যা, জঙ্গিবাদের ধুয়া তুলে ইমাম, খতিব ও মুয়াজ্জিন হত্যা এবং গ্রেফতার সন্ত্রাসবাদকে উস্কে দিচ্ছে। তাই সব শ্রেণীর মানুষের প্রতি ইনসাফভিত্তিক ন্যায়-নীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে চলমান সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য বন্ধ করা যেতে পারে। যতদিন দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততদিন আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
হেফাজতের ঢাকা মহানগরী যুগ্ম সদস্য সচিব মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমীর পরিচালনায় সমাবেশে মাওলানা আবুল কালাম, মাওলানা অধ্যাপক আব্দুল করীম, ড. আহমদ আব্দুল কাদের, মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, শেখ গোলাম আছগর, মুফতী এ.বি.এম. শরীফুল্লাহ, মুফতী ফখরুল ইসলাম, মাওলানা ফয়সাল আহমদ, মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন, মাওলানা শওকত আমীন, মুফতী আল আমীন, মুফতী নাসীরুদ্দীন খান, মাওলানা হাবীবুল্লাহ ইসলামপুরী, মাওলানা যয়নুল আবেদীন, মাওলানা আরিফুর রহমান, মাওলানা মামুনুর রশীদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে হেফাজতের মিছিল-সমাবেশ উপলক্ষে বায়তুল মোকাররম এলাকায় আজ কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয় আইনশৃংখলা বাহিনী।
মসজিদের প্রবেশ পথে মুসল্লিদের তল্লাশি করে মুসজিদে ঢুকতে দেয়া হয়। কোনো ব্যাগ নিয়ে কাউকে ঢুকতে দেয়নি পুলিশ। মিছিলের সময় রাস্তার মোড়ে মোড়ে ও মিছিলের সামনে-পিছনে বিপুল সংখ্যক পুলিশি নিরাপত্তা দেয়া হয়।
আজ শুক্রবার বাদ জুমা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকারমের উত্তর গেট থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে পল্টন মোড় হয়ে দৈনিক বাংলা ঘুরে আবার বায়তুল মোকাররমের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
এর আগে উত্তর গেটে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সভাপতির বক্তব্যে হেফাজতের ঢাকা মহানগরী আহবায়ক আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী বলেন, ইসলাম শান্তি ও কল্যাণের ধর্ম। এতে সন্ত্রাসের কোনো স্থান নেই। ইসলাম মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে, হত্যা-সন্ত্রাসে বিশ্বাস করে না। এজন্য আসুন, সব ধর্ম-মতের মানুষ মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলি।
তিনি আরো বলেন, বস্তুতান্ত্রিক শিক্ষার কারণে দেশে সামাজিক অবক্ষয় ঘটেছে। সুশিক্ষা না থাকার কারণে তরুণরা বিপথগামী হচ্ছে। এজন্য বর্তমান শিক্ষানীতি-২০১০ ও খসড়া শিক্ষাআইন-২০১৬ বাতিল করে কুরআন-হাদীসের আলোকে শিক্ষা ব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে হবে। শিক্ষার সব স্তরে ইসলামী শিক্ষা চালু হলেই হত্যা-সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য বন্ধ হবে।
তিনি বলেন, ইহুদীবাদী চক্র দেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশকে অশান্ত করার জন্য, দেশে ইসলামী সংস্কৃতিকে ধ্বংস করে বিজাতীয় সংস্কৃতি চাপিয়ে দেয়ার জন্য এবং এদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে গভীর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের জন্য দলমত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ প্লাটফরম গঠনের মাধ্যমে সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে হবে।
মাওলানা কাসেমী বলেন, মানুষের প্রতি জুলুম নির্যাতন, অহেতুক হয়রানী, ক্রসফায়ারের নামে মানুষ হত্যা, জঙ্গিবাদের ধুয়া তুলে ইমাম, খতিব ও মুয়াজ্জিন হত্যা এবং গ্রেফতার সন্ত্রাসবাদকে উস্কে দিচ্ছে। তাই সব শ্রেণীর মানুষের প্রতি ইনসাফভিত্তিক ন্যায়-নীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে চলমান সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য বন্ধ করা যেতে পারে। যতদিন দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততদিন আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
হেফাজতের ঢাকা মহানগরী যুগ্ম সদস্য সচিব মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমীর পরিচালনায় সমাবেশে মাওলানা আবুল কালাম, মাওলানা অধ্যাপক আব্দুল করীম, ড. আহমদ আব্দুল কাদের, মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, শেখ গোলাম আছগর, মুফতী এ.বি.এম. শরীফুল্লাহ, মুফতী ফখরুল ইসলাম, মাওলানা ফয়সাল আহমদ, মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন, মাওলানা শওকত আমীন, মুফতী আল আমীন, মুফতী নাসীরুদ্দীন খান, মাওলানা হাবীবুল্লাহ ইসলামপুরী, মাওলানা যয়নুল আবেদীন, মাওলানা আরিফুর রহমান, মাওলানা মামুনুর রশীদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে হেফাজতের মিছিল-সমাবেশ উপলক্ষে বায়তুল মোকাররম এলাকায় আজ কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয় আইনশৃংখলা বাহিনী।
মসজিদের প্রবেশ পথে মুসল্লিদের তল্লাশি করে মুসজিদে ঢুকতে দেয়া হয়। কোনো ব্যাগ নিয়ে কাউকে ঢুকতে দেয়নি পুলিশ। মিছিলের সময় রাস্তার মোড়ে মোড়ে ও মিছিলের সামনে-পিছনে বিপুল সংখ্যক পুলিশি নিরাপত্তা দেয়া হয়।
মন্তব্যসমূহ